spot_img

কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন পি কে হালদার

অবশ্যই পরুন

দীর্ঘ আড়াই বছর পর খোলা আকাশের নিচে পি কে হালদার। বাংলাদেশ থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে প্রধান অভিযুক্ত ছিলেন তিনি।

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) ভারতীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ৩৫ মিনিটে কলকাতার আলিপুরের প্রেসিডেন্সি কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান কয়েক হাজার কোটি টাকা তছরুপ ও পাচারে অভিযুক্ত এই ব্যক্তি।

এদিন কারাগার থেকে বেরোনোর সময় পি কে বলেন, আমি এখন কিছু বলবো না। পরে বলবো।

স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীদের সামনে কার্যত হাত জোর করে পি কে বলেন, আমি আমার আইনজীবীর সাথে কথা বলে পরে সবকিছু জানাবো। এরপর কারাগারের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা একটি সাদা উবারে চেপে চলে যান। যদিও তিনি কোথায় গেছেন তা সাংবাদিকদের বলেননি পিকে।

গত শুক্রবার পিকে হালদারের জামিন মঞ্জুর করে কলকাতার নগর দায়রা আদালত। শর্ত সাপেক্ষে ১০ লাখ রুপির ব্যক্তিগত বন্ডে তাকে জামিন দেয়া হয়। এই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ৯ জানুয়ারি।

এর আগে পি কে হালদারের বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকা আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগের বিষয়ে ২০১৯ সালে অনুসন্ধান শুরু করে দুর্নীতি দমন কমিশন। তখন শোনা গিয়েছিল, তিনি কানাডায় চলে গেছেন।

কিন্তু ২০২২ সালের ১৩ মে হঠাৎ করেই খবর আসে, পি কে হালদার ও তার সহযোগীদের অবৈধ সম্পদের খোঁজে পশ্চিমবঙ্গে অভিযানে নেমেছে ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। পরদিন আসে গ্রেপ্তারের খবর। সেই থেকে তিনি পশ্চিমবঙ্গের কারাগারে ছিলেন।

এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক পি কে হালদারের বিরুদ্ধে নামে-বেনামে নানা আর্থিক প্রতিষ্ঠান খুলে হাজার কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগে বাংলাদেশে ৩৪টি মামলা হয়েছে। এর মধ্যে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের মামলায় গত বছরের ৮ অক্টোবর তাকে ২২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে ঢাকার আদালত।

 

সর্বশেষ সংবাদ

রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ ও বিচার বিভাগ বিকেন্দ্রীকরণে দলগুলো একমত

রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের ক্ষমতার অপব্যবহার নিয়ন্ত্রণে সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ সংশোধনে রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্যে পৌঁছেছে। তবে কী আইন বা নীতি...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ