spot_img

অগ্ন্যুৎপাতে মিলল ১৫ মরদেহ, নিখোঁজ ১৭০ শিশু

অবশ্যই পরুন

আফ্রিকার কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। ধ্বংস হয়েছে পাঁচ শতাধিক বসতবাড়ি। এছাড়া ১৭০ শিশু নিখোঁজ বলে জানিয়েছে ইউনিসেফ।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মাউন্ট নাইরাগঙ্গো থেকে স্থানীয় সময় শনিবার অত্যধিক মাত্রায় লাভা উদগিরণ শুরু হয়। অনেকে হেঁটেই রওনা হন পার্শ্ববর্তী রুয়ান্ডা সীমান্তের দিকে। এ সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কায় বন্ধ করে দেওয়া হয় গামার বিমানবন্দর।  গোমা শহর থেকে আগ্নেয়গিরিটির দূরত্ব প্রায় ১০ কিলোমিটার। তবে সেখানকার গোমা শহরে লাভার স্রোত থেমে গেছে। ওই শহরে ২০ লাখ মানুষের বসবাস। লাভার ভয়ে ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া হাজার হাজার মানুষ এখন ফিরে আসছে। অন্যদিকে সরকারিভাবে উদ্ধার অভিযান চলছে। সরকারি কর্মকর্তাদের শঙ্কা, সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নিহতের সংখ্যা বাড়তে পারে।

খবরে বলা হয় ভয় পেয়ে পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। কারাগার থেকে পালানোর সময় মারা গেছে চারজন এবং দু’জন লাভার আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা গেছে।

নাইরাগঙ্গো সবশেষ ২০০২ সালে সক্রিয় হয়ে উঠেছিল। সে সময় ২৫০ জন নিহত হয়েছিলেন। উদ্বাস্তু হয়েছিলেন প্রায় এক লাখ ২০ হাজার মানুষ। তার আগে ১৯৭৭ সালে এটি অগ্ন্যুৎপাত ঘটায়। তখন ছয় শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়। নিখোঁজ হন অনেকে। সব মিলিয়ে নাইরাগঙ্গোকে পৃথিবীর অন্যতম সুপ্ত এবং ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি বিবেচনা করা হয়।

সর্বশেষ সংবাদ

গুঞ্জন উড়িয়ে ম্যানসিটিতে আরও ২ বছর থাকছেন পেপ গার্দিওলা

গুঞ্জন ছিল ম্যানচেস্টার সিটি ছেড়ে ব্রাজিলের দায়িত্ব নিতে পারেন কোচ পেপ গার্দিওলা। কিন্তু ব্রাজিলিয়ান সমর্থকদের কষ্ট দিয়ে বৃহস্পতিবার (২১...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ