spot_img

শীতেও প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি

অবশ্যই পরুন

গরমে সামান্য পরিশ্রমেই তেষ্টা পায়। ফলে পর্যাপ্ত পানি পান করা হয়। কিন্তু শীতে সেভাবে তেষ্টা পায় না বলে পানিও কম পান করা হয়। শীতের সময়টা এমনিতেই শরীরের আদ্রতা কমে যায়। পানিশূন্যতার সৃষ্টি করে দেহে। শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দিলে প্রচণ্ড ক্ষুধা লাগে। হজমের সমস্যা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়। আমাদের শরীরের ৭০ ভাগের বেশিই হচ্ছে পানি, এজন্য সারা বছরই পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। তবে স্বাভাবিক পানির চাহিদা কিন্তু একেক জনের আলাদা। যেমন, শিশুদের, পুরুষ ও নারীর পানির চাহিদাও ভিন্ন। আবার যারা শারীরিক পরিশ্রম বেশি করেন, নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাদের অন্যদের তুলনায় বেশি পানি পান করতে হবে।

*নারীদের প্রতিদিন ৬-৮ গ্লাস।

*ব্যায়াম বা ভারী কাজ করেন এমন নারীরা ৮ থেকে ১০ গ্লাস।

*পুরুষের জন্য ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানিই যথেষ্ট, তবে যারা অতিরিক্ত পরিশ্রম করেন তারা ১০ থেকে ১৪ গ্লাস পানি পান করুন।

শীতে ঠাণ্ডা পানি পান করতে চান না অনেকেই, আর এতে করে প্রয়োজনীয় পানি পান করা হয় না। এই সমস্যার সমাধান হতে পারে গরম পানি। পানি হালকা গরম করে পান করলে উপকার কিন্তু ঠাণ্ডা পানি পানের চেয়ে অনেক বেশি। শুধু শীতের সময়ই নয়, সারা বছরই যদি হালকা গরম পানি পানের অভ্যেস করি, তবে আমরা যে উপকারগুলো পেতে পারি :

• শরীরে বাড়তি ফ্যাট ঝড়িয়ে দেয় গরম পানি। প্রতিদিন এক গ্লাস গরম পানিতে, মধু, আদা এবং লেবু মিশিয়ে খেলে মিলবে উপকার

• গরম পানি পানে ঘাম হয়, ঘামের মাধ্যমে বের হয়ে যায় শরীরের ক্ষতিকর টক্সিন

• খাওয়ার পর গরম পানি পানে গ্যাস অম্বলের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে

• দেহে রক্ত চলাচল বাড়ে

• কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

সর্বশেষ সংবাদ

গুঞ্জন উড়িয়ে ম্যানসিটিতে আরও ২ বছর থাকছেন পেপ গার্দিওলা

গুঞ্জন ছিল ম্যানচেস্টার সিটি ছেড়ে ব্রাজিলের দায়িত্ব নিতে পারেন কোচ পেপ গার্দিওলা। কিন্তু ব্রাজিলিয়ান সমর্থকদের কষ্ট দিয়ে বৃহস্পতিবার (২১...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ