spot_img

বিনা টেন্ডারে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ব্যবসা নয়: উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

অবশ্যই পরুন

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে এতোদিন কোনো প্রতিযোগিতা ছিল না। পরিচয় থাকলেই গ্যাস উৎপাদন বা পাওয়ার প্ল্যান্ট করা যেতো। কিন্তু এখন থেকে বিনা টেন্ডারে এই খাতে কোনো ব্যবসা হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান।

শনিবার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের কার্যালয়ে জ্বালানির দাম ও সরবরাহ নিয়ে আয়োজিত এক সেমিনারে এ কথা বলেন তিনি।

জ্বালানি উপদেষ্টা বলেন, এবার তেল আমদানি উন্মুক্ত করার ফলে টেন্ডারে ১২ জন অংশ নিয়েছেন। এতে সরকারের ৩৭০ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে। পাশাপাশি এলএনজি আমদানি উন্মুক্ত করার ফলে বিদেশি বড় কোম্পানিও টেন্ডারে অংশ নিচ্ছে।

এলএনজি আমদানির ফলে জ্বালানিতে মাথাপিছু ভর্তুকি তিন হাজার টাকা জানিয়ে তিনি বলেন, এতো টাকার গ্যাস আমদানির জন্য দেশীয় ব্যবসায়ীরা কি এর জন্য অনুশোচনা করবেন না ক্ষতিপূরণ দেবেন? এ সময় ভোলার গ্যাস একটি কোম্পানিকে দেয়ার কারণ নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।

বুয়েটের অধ্যাপক ম তামিম বলেন, আগামী কয়েক বছরে কিছু প্ল্যান্টের মেয়াদ বা চুক্তি শেষ হবে। তাই নির্মাণাধীন প্ল্যান্টগুলোর কাজ অব্যাহত রাখতে হবে। অন্যথায় ২০৩০ সালের দিকে আবারও ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

বুয়েটের অধ্যাপক ড. ইজাজ হোসাইন বলেন, ডলারের দাম বাড়তে থাকলে গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়তেই থাকবে। জমিতে কৃষির চেয়ে সোলার উৎপাদন লাভজনক।

ঢাবি অধ্যাপক ড. বদরুল ইমাম বলেন, আমাদের জ্বালানি আমদানির আগ্রহ বেশি। অথচ দেশের গ্যাস উৎপাদনে আগ্রহ কম। এ সময় দেশের সবখানে গ্যাস খুঁজতে হবে বলেও জানান তিনি।

সর্বশেষ সংবাদ

চীন সফরে যাওয়ার ঘোষণা শ্রীলংকার প্রেসিডেন্টের

আগামী বছরের জানুয়ারিতে চীন সফরে যাবেন শ্রীলংকার নতুন প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকে। দীর্ঘ বিলম্বিত বিদেশি ঋণ কাঠামো পুনর্বিন্যাস শেষে...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ