বিশ্বের উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর জোট ব্রিকসের ‘পার্টনার’ বা সহযোগী দেশের মর্যাদা পেয়েছে ইন্দোনেশিয়া। ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়’-এ পররাষ্ট্রনীতির স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটকালে পরিবর্তিত ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিশ্বের উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর জোট ব্রিকসে যোগ দিচ্ছে।
ইন্দোনেশিয়ার সদস্য হওয়ার বিষয়টি রাশিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আলেকজান্দর প্যানকিন জানিয়েছেন। ইন্দোনেশিয়ার পাশাপাশি মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডও এই মর্যাদা পেয়েছে। তবে শেষোক্ত দেশ দুটির নাম এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়নি। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। খবর, বিবিসি।
গত বৃহস্পতিবার পেরুর রাজধানী লিমায় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কোঅপারেশনের (এপেক) মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে এ কথা জানান প্যানকিন। তিনি জানান, সম্মেলনে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, জ্বালানি, জলবায়ু ও লজিস্টিকস নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি হয়েছে। প্যানকিন বলেন, ‘এপেকের সদস্য রাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়া ব্রিকসের সহযোগী দেশ হয়েছে।’
সহযোগী দেশ হিসেবে ব্রিকসে ইন্দোনেশিয়ার অন্তর্ভুক্তি কাজান সম্মেলনে অনুমোদন পায়। এই মর্যাদা সদস্যপদের বিকল্প হিসেবে কাজ করবে। বর্তমানে ৩০ টিরও বেশি দেশ ব্রিকসে যোগ দিতে আবেদন করেছে।