স্থানীয় সময় শুক্রবার সকালে ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে মহাকাশে যাত্রা শুরু করেন নাসার চার নভোচারী।
যাত্রা শুরু প্রায় ২৪ ঘণ্টা পর ইলন মাস্কের মালিকানাধীন স্পেস এক্সের ক্রু টু নামের যানে করে মহাকাশে পৌঁছান শেইন কিমব্রো, মেগান ম্যাকআর্থার, টমাস পেসকেট ও আকিহিকো হোশিদে। আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে তাদেরকে অভর্থ্যনা জানান আগে থেকে অবস্থানকারী ৭ নভোচারী।
করোনায় বিশ্বজুড়ে যেখানে শারীরিক দূরত্ব মানতে হচ্ছে সেখানে মহাকাশে দেখা গেল ভিন্ন দৃশ্য। মধ্যাকর্ষণ শক্তি না থাকায় নতুন চারজনকে ভেসে ভেসেই কোলাকুলি করেই স্বাগত জানান মহাকাশ কেন্দ্রের বাসিন্দারা।
নতুন নভোচারীদের আগমনের ভিডিও করতে দেখা যায় মোবাইল ফোন ও ট্যাবে। বাজানো হয় আগমনী ঘণ্টাও। গবেষণার কাজে মহাকাশে যাওয়া দুই দল মানুষের মাঝে তৈরি হয় আনন্দঘন মুহূর্তের।
মানবশরীরের টিস্যু বিষয়ক নানা গবেষণায় কাজ করবেন নতুন ৪ মহাকাশ যাত্রী। ওষুধ ও ভ্যাকসিন তৈরিতে সহায়তা করবে এই গবেষণা– এমন আশা জানিয়েছে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা।
২০১৮ সালের ১২ই মে স্পেস এক্সের কোম্পানির ফ্যালকন ৯ রকেটের মাধ্যমেই মহাকাশে পৌঁছেছিলো বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইট।