spot_img

সর্দি-কাশিতে অ্যান্টিবায়োটিক নয়, মধু খান

অবশ্যই পরুন

 এই শীতে হালকা ঠাণ্ডায় অনেকেরই সর্দি-কাশিতে নাক বন্ধ অবস্থা। আর এই অসুস্থতা দূর করতে অ্যান্টিবায়োটিক খেতে শুরু করেন অনেকে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার পরিবর্তে এসব সমস্যা মোকাবিলায় মধু বেশি কার্যকর। সম্প্রতি এক গবেষণায় অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা বলছেন, জ্বর ঠাণ্ডার মতো সাধারণ রোগের উপশমে সহজলভ্য মধু ব্যবহার করেই অ্যান্টিবায়োটিকের ফল পেতে পারেন।

বিজ্ঞানীরা একটি গবেষণা প্রকল্প তৈরি করেছেন। তারা ১৪টি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল পরিচালনা করেন, যাতে ১ হাজার ৭৬১ জন অংশ নেয়। গবেষণায় অ্যান্টিহিস্টামিন, পেইনকিলারসহ অন্যান্য অ্যান্টিবায়োটিকের উপাদানও ব্যবহার করা হয়।

মানুষের শ্বাসযন্ত্রের ওপরের অংশে অবস্থিত নাক, গলা, কণ্ঠ, শ্বাসনালী যুক্ত ফুসফুসের সঙ্গে। আর করোনাকালে ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়াতে ও ঠাণ্ডা জ্বর সারাতে নিয়মিত মাত্র এক চামচ মধু খেলেই উপকার পাওয়া যায়।

প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে মধুর ব্যবহার নিরাপদ ও কার্যকর। মধুতে প্রায় ৪৫টিরও বেশি খাদ্য উপাদান থাকে। এতে সাধারণত কোনো চর্বি ও প্রোটিন নেই। প্রতি ১০০ গ্রাম মধু থেকে আমরা ৩০৪ ক্যালরি পাই।

মধুর সঙ্গে দারুচিনির গুঁড়া মিশিয়ে খেলে তা রক্তনালীর বিভিন্ন সমস্যা দূর করে এবং রক্তনালী পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। শরীরে শক্তি যোগায় এবং শরীরকে কর্মক্ষম রাখে। নিয়মিত মধু খেলে লিভার পরিষ্কার থাকে, শরীরের বিষাক্ত উপাদানগুলো বের করে দেয় এবং শরীরের মেদ গলে বের হয়ে যায়। সংক্রমণ দূর করে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে ডায়াবেটিস থাকলে মধু খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

এমন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে জনগণই সকল ক্ষমতার মালিক হবেন: ড. ইউনূস

বাংলাদেশকে এমনভাবে গড়তে চাই, যেখানে সত্যিকার অর্থে জনগণই হবে সকল ক্ষমতার মালিক— এ কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড....

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ