spot_img

ইসরায়েলে বাড়তি দামে করোনার টিকা কিনতে হচ্ছে সাধারণ মানুষের

অবশ্যই পরুন

করোনাভাইরাসের টিকাদান কর্মসূচিতে দেশগুলোর মধ্যে সামনের সারিতে রয়েছে ইসরায়েল। দুই সপ্তাহের কম সময়ের মধ্যে মোট ৯৩ লাখ জনসংখ্যার প্রায় ১৫ শতাংশকে টিকাদানের আওতায় নিয়ে এসেছে দেশটি। তবে বাড়তি দামে টিকা কেনায় চলছে সমালোচনা। সাধারণ নাগরিকদের কাছে অতিরিক্ত দামে টিকা সরবরাহ করায় বিতর্কে নেতানিয়াহু প্রশাসন।

তেল আবিবের একটি করোনা ভ্যাকসিন কেন্দ্রের দৃশ্য এটি। ব্যস্ততম সময় পার করছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। করোনার টিকাদানে যে কটি দেশ এগিয়ে তার মধ্যে অন্যতম ইসরায়েল। দ্রুত টিকা পেতে বেশি দাম, ডিজিটাল পদ্ধতিতে টিকা বিতরণ এবং টিকা সরবরাহ বাড়ানো, এই তিন পদ্ধতিতে ভ্যাকসিন কর্মসূচিতে এগিয়ে রয়েছে ইসরায়েল।

তবে বাড়তি দামে টিকা ক্রয় করা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। একাধিক সরকারি কর্মকর্তা জানান, প্রতি ডোজ টিকার জন্য প্রায় ৩০ ডলার ব্যায় করছে নেতানিয়াহু প্রশাসন। যা প্রায় দ্বিগুণ। যদিও ফাইজার-বায়োএনটেকের টিকা পেতে কত খরচ পড়েছে, তা জনসমক্ষে প্রকাশ করেনি ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ।

হিব্রু ইউনিভার্সিটি গণস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ হ্যাগেল লেভিন বলেন, টিকাদানকারী প্রথম দিককার দেশগুলোর মধ্যে থাকলে এর ফলাফল দেখা যাবে। একারণেই অতিরিক্ত দামে এসব ভ্যাকসিন কেনা হচ্ছে।কিন্তু এই প্রক্রিয়া অল্প সংখ্যাক ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে কার্যকর। যখন আপনি লাখো লাখো মানুষকে টিকা দেবেন তখন এটা কার্যকর কোনো পন্হা নয়।

এরইমধ্যে ৬০ লাখ ডোজ টিকার জন্য ফাইজার-বায়োএনটেকের সাথে চুক্তি করেছে ইসরায়েল। তবে ইসরায়েলে অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনিদের টিকাদান প্রকল্পের বাইরে রাখায় চলছে সমালোচনা ।

সর্বশেষ সংবাদ

জিএসপি সুবিধা ফিরে পেতে চেষ্টা করছে সরকার: বাণিজ্য উপদেষ্টা

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের শুল্ক মুক্ত প্রবেশের সুবিধা (জিএসপি) ফিরে পেতে শ্রম অধিকার সংক্রান্ত দেশটির চাহিদা পূরণ করতে হবে।...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ