spot_img

আবারো পরিচালনায় প্রসেনজিৎ

অবশ্যই পরুন

২৩ বছর পর আবারো পরিচালনায় ফিরছেন টলিউডের মিস্টার ইন্ডাস্ট্রি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। কথাবার্তাও নাকি শুরু হয়ে গিয়েছে। ১৯৬৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘ছোট্ট জিজ্ঞাসা’। ক্যামেরার সামনে সফর শুরু হয়েছিল ছোট্ট বুম্বার। ১৯৮০ সালে সেই বুম্বাই হয়ে ওঠেন টলিউডে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। সিনেমার সংখ্যা এতো যে উইকিপিডিয়াকেও কিছু বছরে ব্যবধানে তার তালিকা তৈরি করতে হয়েছে। বাণিজ্যিক সিনেমার হিরোর তকমাকে ছাপিয়ে নিজেকে অভিনেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। শুধু অভিনেতা নন স্টুডিও পাড়ার মহীরুহ হয়ে উঠেছেন। যার ছায়ায় অনেকেই নিশ্চিন্ত বোধ করেন।

উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুসারে ক্যামেরার পেছনে দুইবার পরিচালকের ভূমিকায় দেখা গিয়েছে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়কে। ১৯৯২ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘পুরুষোত্তম’। সে ছবিতে ছিলেন দেবশ্রী রায়, অভিষেক চট্টোপাধ্যায়, দীপঙ্কর দে’র মতো তারকা। ১৯৯৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘আমি সেই মেয়ে’। তাতে মুখ্য ভূমিকায় ছিলেন জয়া প্রদা, রঞ্জিৎ মল্লিক, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, বাংলাদেশি তারকা আলমগীর। দুই ছবিরই নায়ক ছিলেন প্রসেনজিৎ। নতুন ছবি তৈরি হলে তিনিই নায়ক হবেন কিনা তা তো সময়ই বলবে।

তবে শোনা গিয়েছে, টলিউডের এক বড় প্রযোজনা সংস্থার সঙ্গে কথা বার্তা অনেকটাই এগিয়েছে।

লকডাউনে খুব একটা কাজ করেনি প্রসেনজিৎ। শুধু কিছুদিন আগে একটি বিজ্ঞাপনের শুটিং করেছিলেন। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিয়মিত পোস্ট দিয়ে গিয়েছেন। নিজের পেশাগত ও ব্যক্তিগত জীবনের নানা কাহিনী শুনিয়েছেন। এবার পরিচালনায় এই রটনায় সিলমোহর পড়লে নতুন বছরে এর থেকে ভাল খবর বাংলা সিনেমা দর্শকদের কাছে আর কী বা হতে পারে!

সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন

সর্বশেষ সংবাদ

বিভক্ত হলে ষড়যন্ত্রকারীরা সফল হওয়ার পথ খুঁজে পাবে: জামায়াত আমির

দেশের মানুষ ৭ নভেম্বর ও ৫ আগস্টের মতো ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ