গোপনেই করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন অভিনেত্রী সালমা হায়েক (৫৪)। বলেছেন, প্রায় মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে চলে গিয়েছিলেন তিনি। অক্সিজেন দেয়া হয়েছিল। চিকিৎসক তাকে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু তা উপেক্ষা করেছেন সালমা।
তিনি বলেছেন, মরতে হলে বাড়িতেই মরবো। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডেইলি মেইল। উল্লেখ্য, সালমা হায়েক স্বামী ফ্রাঁসিস হেনরি পিনাল্ট ও ১৩ বছর বয়সী মেয়ে ভ্যালেন্টিনাকে নিয়ে বসবাস করছেন লন্ডনে।
এখানেই তিনি প্রথমদিকে করোনায় আক্রান্ত হন। এক পর্যায়ে বাড়িতেই একটি কক্ষের ভিতরে তিনি সাত সপ্তাহ আইসোলেশনে ছিলেন। ৫৪ বছর বয়সী এই আবেদনময়ী নায়িকাকে সর্বশেষ সংখ্যা ‘ভ্যারাইটি’ ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে ব্যবহার করা হয়েছে।
তিনি এতে বলেছেন, কিভাবে ভয়াবহতার সঙ্গে করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। তিনি বলেছেন, এক পর্যায়ে তো আমার চিকিৎসক আমাকে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার জন্য অনুনয় জানালেন। কারণ, তখন আমার অবস্থা খুবই খারাপ ছিল। তাকে আমি বলেছি, না আমি সেটা করবো না। আমি মরলে বাড়িতেই মরবো। করোনা থেকে এখন তিনি মুক্ত। তবে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো এখনও রয়ে গেছে। যেমন, এখনও তিনি বিষন্নতাবোধ করেন। এখনও শরীরে পর্যাপ্ত শক্তি পান না। তবু এ অবস্থা থেকে কাজে যোগ দিয়েছেন।