spot_img

করোনাকাল অ্যামাজনের ‘স্বর্ণযুগ’

অবশ্যই পরুন

সারা বিশ্বে করোনা ভাইরাসের কারণে লকডাউন, বিভিন্ন বিধিনিষেধ ও সংক্রমণের আশঙ্কায় অনেক মানুষই দোকানপাট কিংবা শপিংমলে না গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমেই পণ্য কেনাকাটা করে আসছে। আর এতেই  এ বছরের প্রথম তিন মাসেই অ্যামাজন বিপুল পণ্য বিক্রি করেছে। এ ছাড়া লাভ হয়েছে তিনগুণ।

অ্যামাজনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে আগামী কয়েক মাসও তাদের পণ্য বিক্রির এই ধারা অব্যাহত থাকবে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, করোনা মহামারি অ্যামাজনের জন্য ‘স্বর্ণযুগ’ হিসেবে দেখা দিতে পারে।

এদিকে, বর্তমানে অটোমেটেড গ্রোসারি স্টোর, অনলাইন স্বাস্থ্যসেবার প্রচার করে যাচ্ছে অ্যামাজন। তবে তাদের মূল পরিষেবা—হোম ডেলিভারি, মিডিয়া স্ট্রিমিং, ক্লাউডভিত্তিক ওয়েব পরিষেবাগুলোর মাধ্যমে এক বছরে তাদের লাভের অঙ্ক বিপুল বেড়েছে।

গত বছর ৭৫ বিলিয়ন ডলার থেকে মার্চের শেষে রাজস্ব বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০৮ বিলিয়ন ডলারে। এ ছাড়া বছরের মধ্যেই লাভ ২ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারে।

১৯৯৪ সালে নিজের গ্যারাজে আমাজন প্রতিষ্ঠা করেন জেফ বেজোস। অনলাইনে পণ্য বিক্রয়ের পাশাপাশি বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সংস্থা অ্যামাজনের টিভি ও মিউজিক স্ট্রিমিং, দৈনন্দিন জিনিসপত্র, ক্লাউড কম্পিউটিং, রোবোটিক্‌স, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসহ বিভিন্ন ব্যবসা বেড়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

সহকারী শিক্ষকদের দশম গ্রেড বাস্তবসম্মত নয়: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষকদের দশম গ্রেড বাস্তবসম্মত নয় বলে মন্তব্য করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা....

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ