আজ বুধবার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে এ কথা জানান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
তবে কোন কোম্পানি উৎপাদন করবে সেটা এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
এর আগে, বাংলাদেশের স্থানীয় ফার্মাসিউটিক্যালগুলোর সহযোগিতায় করোনা (কোভিড-১৯) টিকা উৎপাদনের প্রস্তাব দেয় রাশিয়া। দেশটি তাদের তৈরি ‘স্পুটনিক-ভি’ টিকা বাংলাদেশে উৎপাদন করতে আগ্রহ প্রকাশ করে।
করোনার টিকার জন্য এতোদিন বাংলাদেশ ছিলো আমদানি নির্ভর। এবার টিকা উৎপাদন হবে দেশেই। এমন সম্ভাবনার কথা জানিয়ে গত বৃহঃস্পতিবার (২২ এপ্রিল) পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন জানান, ‘রাশিয়ার তৈরি ‘স্পুৎনিক ভি’ টিকা যৌথভাবে উৎপাদন করার বিষয়ে চুক্তি হয়েছে। আমাদের সঙ্গে যে চুক্তি হয়েছে সেখানে আমরা বলেছি যে, কিছু আমরা ক্যাশ দিয়ে কিনব, আর কিছু এখানে স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করব। তবে এক নম্বর শর্ত হচ্ছে যে, ভ্যাকসিন উৎপাদনের ফর্মুলা অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করা যাবে না। এছাড়াও দক্ষিণ এশিয়ায় করোনার টিকা রাখার জন্য সংরক্ষণাগারের প্রস্তাব দিয়েছে চীন, বাংলাদেশ এতেও সম্মত হয়েছে।’