ফের মাধুরী ম্যাজিকে মাতলো সোশ্যাল মিডিয়া ৷ সম্প্রতি ইনস্টাগ্রামে বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেছেন নব্বইয়ের দশকের প্রথমসারির এই অভিনেত্রী। ফিরে এলো সেই মিষ্টি হাসি। মাধুরী দীক্ষিতের ছবিগুলি তোলপাড় করেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়, দুর্দান্ত গতিতে ভাইরাল হয়েছে।
৯০ দশকের সুপারহিট নায়িকার ব্যপ্তি শুধুই নব্বইয়ের দশকেই নয়৷ দশকের পর দশক ধরেই সবার মন জয় করে এসেছেন বলিউডের ধকধক গার্ল ৷ মাধুরীর ভুবন ভোলানো হাসিতে আট থেকে আশি সবার মন জয় ৷ ১৯৯৮ সালের সুপারহিট ছবি তেজাবের সেই বিখ্যাত এক দো তিন গানটি এক অন্য উচ্চতায় নিয়ে যায় মাধুরী দীক্ষিতকে ৷ এরপর থেকে আর পিছনে দেখতে হয়নি৷
মাধুরী ম্যাজিকে ভর করেই রাম লক্ষ্ণণ, প্রেম প্রতিজ্ঞা, পারিন্দা ছবিতে বাজিমাত করেছেন মাধুরী দীক্ষিত৷ নব্বইয়ের দশকের আরও বেশ কিছু ছবি আছে যা বারেবারে নজর কেড়েছে ৷ উল্লেখযোগ্য ছবিগুলি হল দিল, আঞ্জাম, হাম আপকে হ্যায় কৌন, রাজা, কোয়লা, দিল তো পাগল হ্যায় ৷ ২০০০ সালের শুরুর দিকে পুকার, লজ্জা ও দেবদাস ছবি ঝড় তুলেছে সোশ্যাল মিডিয়ায় ৷
বেশ কয়েক বছর বড় পর্দার বাইরে থাকার পরে কাম ব্যাক করেছিলেন আজা নাচলে ছবিতে ৷ বেশ কিছু ছবিতে অতিথি শিল্পীর ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন মাধুরী যেমন এই জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি, দেড় ইশকিয়া, টোটাল ধামাল, কলঙ্কে ৷ বড় পর্দার পাশাপাশি ছোট পর্দাতেও ঝড় তুলেছেন মাধুরী দীক্ষিত ঝলক দিখলা জা, সো ইউ থিঙ্ক ক্যান ডান্স, ড্যান্স দিওয়ানে ৷
১৯৯০ থেকে ২০০০ সালের প্রাথমিক সময় পর্যন্ত সব থেকে বেশি পারিশ্রমিক ছিল তার ৷ ১৯৯৪ সালে অবোধ ছবির মাধ্যমে বলিউডে পা রেখেছিলেন ধকধক গার্ল ৷ এরই মাঝে ১৯৯৯ সালে যুবকদের মন ভেঙে কার্ডিও ভাসক্যুলার সার্জেন শ্রীরাম নেনেকে বিয়ে করেন ৷ এরপরে দুই পুত্র সন্তানের জন্ম হয়েছে ৷