spot_img

মৃত্যুর আগেই পৈতৃক সম্পত্তি যাদের দিয়ে গেছেন ধর্মেন্দ্র

অবশ্যই পরুন

বলিউডের কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্র মৃত্যুর পর তার ৪০০ কোটি রুপির বিপুল সম্পত্তির মালিকানা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। অভিনেতার খামারবাড়ি, রিসোর্ট, জমি–বাড়ি, রেস্তোরা সব মিলিয়ে তার সম্পদের পরিমাণ কম ছিল না। তাই তার মৃত্যুর পর স্বাভাবিকভাবেই ভক্ত–অনুরাগীদের মনে প্রশ্ন জাগে, বিশাল এই সম্পত্তি কীভাবে ভাগ হবে। দুই স্ত্রী ও ছয় সন্তানের মধ্যে কার ভাগ্যে কি আসবে।

এমন সময়ই সামনে আসে নতুন তথ্য ধর্মেন্দ্র জীবিত অবস্থাতেই তার পৈতৃক সম্পত্তির একটি বড় অংশ দান করে গিয়েছেন। মিডডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সন্তানদের সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করার মতো কোনও সিদ্ধান্ত অভিনেতা নেননি। তবে পাঞ্জাবের লুধিয়ানা জেলার নাসরালি গ্রামের পৈতৃক জমিটি তিনি দান করে যান তার চাচার নাতিপুতিদের। যাতে তারা ভবিষ্যতে কোনও আর্থিক কষ্টে না পড়েন এবং জমিগুলো নিয়মিত দেখাশোনা করতে পারেন।

পাঞ্জাবের লুধিয়ানা জেলার নাসরালি গ্রাম ধর্মেন্দ্রর জন্ম। শৈশবের তিনবছর তিনি কাটিয়েছেন দাঙ্গো নামের ওই গ্রামে, যেখানে তার কাঁচা–ইটের পুরনো বাড়িটি এখনও আগের মতোই আছে। গ্রামের আত্মীয়রা সেই বাড়ি ও জমি বহু বছর ধরে যত্নে দেখাশোনা করছেন। অভিনয়ের খ্যাতি পাওয়ার পরও তিনি বারবার ফিরে যেতেন নিজের মাটিতে। ২০১৩ সালে একটি ছবির শুটিংয়ের সময় তিনি নাসরালিতে যান। গ্রামের মানুষ এখনও মনে রেখেছেন গাড়ি থেকে নেমে বাড়ির উঠোনের মাটি কপালে ছুঁয়ে তিনি নীরবে দাঁড়িয়ে ছিলেন কিছুক্ষণ। ২০২৫ সালেও তিনি ফিরে আসেন; তখনই আনুষ্ঠানিকভাবে পৈতৃক জমি হস্তান্তরের আইনি প্রক্রিয়া শেষ করেন।

জানা গেছে, প্রায় পাঁচ কোটি রুপির এই জমি আজও যত্নে দেখছেন গ্রামের সেই আত্মীয়েরা। ধর্মেন্দ্রের ভাগ্নে বুটা সিং জানিয়েছেন, জমি নিয়ে সম্ভাব্য বিরোধের আগেই অভিনেতা সব ব্যবস্থা করে রেখেছিলেন। নিজের জন্মভিটের প্রতি তাঁর শ্রদ্ধা ছিল অসীম গ্রামে এলে নাকি সেই মাটিও কপালে ছুঁয়ে আশীর্বাদ নিতেন তিনি।

সর্বশেষ সংবাদ

৫ ঘণ্টার বৈঠকেও ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে সমাধান আসেনি

ক্রেমলিনে টানা পাঁচ ঘণ্টার আলোচনার পরও ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানে কোনও সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেনি যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ