দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন সামিয়া সুলুহু হাসান। দেশটির নির্বাচন কমিশনের ঘোষণায় জানা গেছে, তিনি মোট ভোটের প্রায় ৯৮ শতাংশ পেয়েছেন। তবে, এ নির্বাচনের বৈধতা ও স্বচ্ছতা নিয়ে দেশ-বিদেশে প্রশ্ন উঠেছে।
আজ শনিবার (১ নভেম্বর) তানজানিয়া নির্বাচন কমিশন জানায়, ক্ষমতাসীন চামা চা মাপিনডুজি (সিসিএম) দলের প্রার্থী হিসেবে সামিয়া হাসান বুধবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ৯৭.৬৬ শতাংশ ভোটে জয়ী হয়েছেন। কমিশন একে “দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় গণরায়” হিসেবে বর্ণনা করলেও বিরোধীরা একে “একদলীয় নির্বাচনের নাটক” বলে অভিহিত করেছে।
ভোটের আগে থেকেই বিরোধী দলগুলোর ওপর সরকারি দমন-পীড়নের অভিযোগ ওঠে। প্রধান দুটি বিরোধী দল চাদেমা ও অ্যাক্ট-ওয়াজালেন্ডো নিষেধাজ্ঞার কারণে নির্বাচনে অংশ নিতে পারেনি। মানবাধিকার সংস্থাগুলোর অভিযোগ, নির্বাচনের আগে বহু বিরোধী নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং ভোট প্রচারণায় বাধা দেওয়া হয়।
নির্বাচনের দিনই বেশ কয়েকটি শহরে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। বিক্ষোভকারীরা প্রেসিডেন্ট সামিয়ার নির্বাচনী ব্যানার ছিঁড়ে ফেলে ও সরকারি ভবনে আগুন ধরিয়ে দেয়। পুলিশ কাঁদানে গ্যাস ও গুলি ছুঁড়ে পরিস্থিতি
সূত্র: আল-জাজিরা

