spot_img

সিরিয়া ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে যে বার্তা পাঠিয়েছিল সৌদি আরব

অবশ্যই পরুন

গোষ্ঠীগত সংঘাতে উত্তপ্ত সিরিয়ার দক্ষিণে দেশটির সরকারি বাহিনী মোতায়েন হওয়া উচিৎ— যুক্তরাষ্ট্রের কাছে এমন বার্তা পাঠিয়েছিল সৌদি আরব। ফোনকলে, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে এ ইস্যুতে কথা বলেছিলেন সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফয়সাল বিন ফারহান আল সৌদ। এক মার্কিন কর্মকর্তার বরাতে এমন তথ্য জানিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের গণমাধ্যম মিডল ইস্ট আই। এতে বলা হয়, সুয়েইদায় সিরিয়ার সরকারি বাহিনী মোতায়েনে সমর্থন জানিয়েছিলো রিয়াদ।

এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যমটি দাবি করে, সংঘাত চলাকালে সিরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে সেনা মোতায়েনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কাছে দাবি জানিয়েছিলো সৌদি। ফোনালাপে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সাথে এ বিষয়ে কথা বলেন স্বয়ং সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফয়সাল বিন ফারহান আল সৌদ।

অজ্ঞাত আরেক সূত্রের বরাতে প্রতিবেদনে বলা হয়, সুয়েইদা এবং দামেস্কে হামলা করায় ইসরায়েলের উপর ক্ষুব্ধ ছিল সৌদি।

জানা গেছে, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমাদ আল-শারা’র সাথে ফোনালাপে ইসরায়েলি বিমান হামলার নিন্দা জানিয়েছেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। সৌদি রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থার তথ্যের ভিত্তিতে এ খবর নিশ্চিত করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি গণমাধ্যম। ফোনকলে, উত্তপ্ত সিরিয়ার পরিস্থিতি শান্ত করতে শারা’র নেয়া পদক্ষেপগুলোকে স্বাগত জানিয়েছেন সৌদি যুবরাজ।

এদিকে, সুন্নি বেদুঈনদের সাথে সংখ্যালঘু দ্রুজদের সংঘাতের ইতিহাস দীর্ঘদিনের। একে অপরের বাসিন্দাদের অপহরণের অভিযোগ ঘিরে নতুন করে শুরু হয় সহিংসতায় জড়ায় দুই গোষ্ঠী। কিন্তু, সংখ্যালঘুদের সুরক্ষার অজুহাত দিয়ে সিরিয়ায় হামলা শুরু করে ইসরায়েল।

উল্লেখ্য, সিরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় সুয়েইদা শহরটি সিরিয়ার সবচেয়ে বড় দ্রুজ অধ্যুষিত আবাসস্থল। যেখানে প্রায় ৭ লাখ ধর্মীয় সংখ্যালঘু দ্রুজের বসবাস। কয়েক মাস আগেও সিরিয়ার সরকারি বাহিনীর সাথে নজিরবিহীন সংঘর্ষে জড়ায় গোষ্ঠীর সদস্যরা।

সর্বশেষ সংবাদ

শিক্ষার্থীদের ৬টি দাবিই যৌক্তিক বলে মনে করে সরকার

রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের ছয়টি দাবির প্রত্যেকটিই যৌক্তিক বলে মনে করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ