আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস প্রজন্মের পর প্রজন্মের কাছে স্মৃতি তুলে ধরার জন্যই এক বিশাল প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। যখন জিয়াউর রহমান শিশু পার্ক তৈরি করে স্বাধীনতার স্মৃতিচিহ্ন মুছে ফেলল তখন পরিবেশবাদী বা বুদ্ধিজীবীরা কোন বিরোধীতা করেনি। এটি দুঃখজনক এবং দুভার্গ্যজনক।
শনিবার (৮ মে) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপ কমিটি উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে এ সব কথা বলেন তিনি।
জাতীয় প্রেসক্লাব কর্মচারী ইউনিয়ন ও ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটির কর্মচারীদের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, রেসকোর্স ময়দানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণে স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়ার মধ্য দিয়ে সেটি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পরিণত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু তার স্বদেশে ফিরে এসে সেই উদ্যানকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খ্যাত করলেন এবং সেখানে বৃক্ষরোপণ করলেন।
তিনি আরও বলেন, আজকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের যে জায়গাটিতে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তার ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ দিয়েছিলেন সেই স্থানটি এবং পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে পরাজিত করার পর তাদের আত্মসমর্পণ যেখানে হয়েছিল সেই জায়গাটি নষ্ট করা করে দিয়েছিলেন?