spot_img

থমথমে মিয়ানমারের রাস্তায় রাস্তায় ট্যাংক

অবশ্যই পরুন

আবারও সব ধরণের ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দিয়েছে মিয়ানমারের সামরিক সরকার। মোড়ে মোড়ে সেনাদের টহল। নাগরিকদের ভয় দেখাতে ট্যাংক, সাঁজোয়া যানের বহর ছুটছে এদিক থেকে সেদিক। সেনাবিরোধী আন্দোলনের নবম দিন এসে মিয়ানমারে এমন পরিস্থিতি দেখা গেছে।

বিবিসি, রয়টার্স জানিয়েছে, দেশটির উত্তরাঞ্চলের কাচিন প্রদেশের একটি বিক্ষোভ মিছিলে নিরাপত্তা বাহিনী গুলি ছুড়েছে। জাতিসংঘের কর্মকর্তারা বলছেন, সেনাবাহিনী মানুষের বিরুদ্ধে যেন ‘যুদ্ধ ঘোষণা’ করেছে।

সেনাবাহিনী ক্ষমতা নেয়ার পর মিয়ানমারের সাধারণ মানুষ প্রায় প্রতিদিন মিছিল করছে।

বিক্ষোভকারীরা ক্ষমতাচ্যুত ও গৃহবন্দী নির্বাচিত নেতা অং সান সু চি-র মুক্তি ও গণতন্ত্র পুনর্বহালের দাবি করছেন।

মিয়ানমারের নির্বাচনে কারচুপির প্রমাণবিহীন দাবি করে সামরিক বাহিনী সম্প্রতি ক্ষমতা দখল করে এবং দেশে এক বছরের জন্য জরুরি অবস্থা জারি করে। সু চি-সহ বেসামরিক রাজনৈতিক নেতাদের বন্দী করা হয়।

সামরিক বাহিনীর প্রধান মিন অং লাইং এখন দেশটির সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি।

অ্যাসিস্ট্যান্স অ্যাসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজনারস নামের একটি পর্যবেক্ষক গোষ্ঠীর ভাষ্য, মিয়ানমারে অভ্যুত্থানের পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০০ ব্যক্তিকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের অধিকাংশই রাত্রিকালীন অভিযানে গ্রেপ্তার হন।

গতকাল রবিবার দেশটির সেনাবাহিনী জানায়, সাতজন বিরোধী প্রচারকর্মীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। তারা খ্যাতিমান বলে বিবিসি জানিয়েছে।

ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, সাধারণ লোকজন দল বেঁধে রাতের বেলায় হাঁড়ি-পাতিল, থালাবাসন নিয়ে সড়কে অবস্থান করছেন। নিরাপত্তা বাহিনী গ্রেপ্তার করতে এলে তারা এগুলো পিটিয়ে সবাইকে সতর্ক করছেন।

সর্বশেষ সংবাদ

ক্ষমতা গ্রহণের পর প্রথম কাজ রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা: ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, জানুয়ারি মাসে দায়িত্ব গ্রহণের পর তার প্রথম কাজ হবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা।...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ