spot_img

স্টেফানিক জিতলে কপাল পুড়বে প্রথম মুসলিম মেয়র মামদানির!

অবশ্যই পরুন

নিউইয়র্কের রাজনীতিতে নতুন করে উত্তাপ ছড়িয়েছে রিপাবলিকান কংগ্রেসউইম্যান এলিস স্টেফানিকের গভর্নর পদে প্রার্থীতা ঘোষণাকে কেন্দ্র করে। ৭ নভেম্বর শুক্রবার তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ২০২৬ সালের নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের গভর্নর নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দেন। আর তার প্রার্থীতা ঘিরেই আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছে সদ্য নির্বাচিত নিউইয়র্ক সিটির মেয়র জোহরান মামদানিকে অপসারণের সম্ভাবনা।

মেয়র মামদানি ও স্টেফানিক সঙ্ঘাতের নতুন অধ্যায়
৪ নভেম্বরের নির্বাচনে ৫০.৪ শতাংশ ভোট পেয়ে ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হন জোহরান মামদানি। বর্তমান গভর্নর ক্যাথি হোকুল তাঁর প্রার্থিতাকে সমর্থন করেছিলেন—এটাই এখন রিপাবলিকানদের প্রধান লক্ষ্যবস্তু। স্টেফানিক এক বক্তব্যে হোকুলকে “আমেরিকার সবচেয়ে ব্যর্থ গভর্নর” এবং মামদানিকে “অ্যান্টিসেমাইট জিহাদিস্ট কমিউনিস্ট” বলে আক্রমণ করেন।

স্টেফানিক যদি আগামী নির্বাচনে জয়ী হন, তবে নিউইয়র্ক রাজ্যের আইন অনুযায়ী তিনি মেয়রকে অপসারণের সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন—এমন সম্ভাবনা ঘিরে ইতিমধ্যেই ব্যাপক বিতর্ক তৈরি হয়েছে। গভর্নর স্থানীয় প্রশাসনিক কর্মকর্তা অপসারণের ক্ষমতা রাখেন, তবে অভিযোগ দাখিল, পূর্ণাঙ্গ তদন্ত, শুনানি ও আত্মপক্ষ সমর্থনসহ দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়।

১৯৩২ সালে গভর্নর ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্ট ম্যানহাটনের শেরিফ থমাস ফার্লিকে অপসারণের পর থেকে এই ক্ষমতা কার্যত অচল অবস্থায় রয়েছে।

আইনবীদ ও বিশ্লেষকদের মতে, তাত্ত্বিকভাবে ক্ষমতা থাকলেও বাস্তবে এমন পদক্ষেপ বিরল এবং রাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।

সর্বশেষ সংবাদ

নারীদের বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়ন-চিন্তা করলে ভুল হবে: সেনাপ্রধান

দেশের ৫০ ভাগ নারী, তাদের বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়ন-চিন্তা করলে তা ভুল হবে বলে মন্তব্য করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। শুক্রবার...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ