দাসুন শানাকা যখন বল হাতে নিলেন, বাংলাদেশের জয়ের জন্য তখন দরকার ৫ রান। ওভারের প্রথম বলেই জাকের আলী চার মেরে ব্যবধানটা কমিয়ে আনলেন ১ রানে। তবে সেই ১ রান নিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয় টাইগারদের।
দ্বিতীয় বলেই বোল্ড হয়ে যান জাকের। তৃতীয় বলটিতে কোনো রান হয়নি। চতুর্থ বল ছিল শর্ট– সেটিতে উইকেটকিপারের হাতে ধরা পড়েন মেহেদী হাসান। হঠাৎ করেই চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ।
অন্য প্রান্তে থাকা শামীম হোসেন তখন রাগে কাঁপছিলেন। কিন্তু শান্ত রাখেন নিজেকে। পঞ্চম বলেই স্ট্রাইকে আসা নতুন ব্যাটসম্যান নাসুম আহমেদ শর্ট থার্ড ম্যানের দিকে বল ঠেলে ১ রান নিয়ে জয় নিশ্চিত করেন বাংলাদেশের।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুবাই আন্তুর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৬৮ রান সংগ্রহ করে শ্রীলঙ্কা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৭ বলে ৩ চার ও ৬ ছক্কায় অপরাজিত ৬৪ রান করেছেন দাসুন শানাকা। লক্ষ্য তাড়ায় ওপেনার সাইফ হাসান ও মিডল অর্ডারে তাওহিদ হৃদয়ের জোড়া ফিফটিতে ১৯.৫ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়েই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় টাইগাররা।