spot_img

ওয়াশিংটনকে ‘শক্তিশালী বার্তা’ রাশিয়া-চীন-ভারতের

অবশ্যই পরুন

রাশিয়া, চীন ও ভারতের নেতারা সাংহাই সহযোগিতা সংস্থা (এসসিও) সম্মেলনে ঐক্য প্রদর্শন করেছেন, যা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।

চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের একে অপরকে আলিঙ্গন করার ছবি ওয়াশিংটনের জন্য ‘শক্তিশালী বার্তা’ হয়ে এসেছে।

এ প্রদর্শন এমন সময়ে হলো যখন ট্রাম্প প্রশাসন বেইজিংকে নিয়ন্ত্রণে আনার, মস্কোর সঙ্গে চীনের ঘনিষ্ঠতা কমানোর এবং ভারতকে রুশ তেল কেনা থেকে নিরুৎসাহিত করার চেষ্টা করছে।

অস্ট্রেলিয়ার লোয়ি ইনস্টিটিউট-এর নির্বাহী পরিচালক মাইকেল ফুলিলাভ বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের পুতিনকে কোমলভাবে নেওয়া রাশিয়াকে চীন থেকে দূরে রাখতে পারেনি। বরং তার কঠোর আচরণ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ করছে, যা ভারতকে রাশিয়ার আরও ঘনিষ্ঠ করছে এবং চীনের সঙ্গে সম্পর্ক উষ্ণ করছে।’

রোববার (৩১ আগস্ট) উত্তর চীনের তিয়ানজিন শহরে শুরু হয় এসসিও সম্মেলন। এতে পুতিনসহ ২০টিরও বেশি দেশের নেতা অংশ নেন। চীনের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিউ বিন জানান, এটি সংগঠনের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সম্মেলন।

বর্তমানে এসসিওর সদস্য রাষ্ট্র ১০টি: রাশিয়া, বেলারুশ, ভারত, ইরান, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, চীন, পাকিস্তান, তাজিকিস্তান ও উজবেকিস্তান। এছাড়া আফগানিস্তান ও মঙ্গোলিয়া পর্যবেক্ষক রাষ্ট্র এবং ১৪টি সংলাপ অংশীদার রয়েছে—আজারবাইজান, আর্মেনিয়া, বাহরাইন, মিসর, কম্বোডিয়া, কাতার, কুয়েত, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, তুরস্ক ও শ্রীলঙ্কা।

জনসংখ্যা, ভৌগোলিক বিস্তৃতি ও সম্ভাব্য প্রবৃদ্ধির দিক থেকে এসসিও বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা।

সূত্র: তাস

সর্বশেষ সংবাদ

নির্বাচনে অন্য দেশের থাবা মারার কোনো সুযোগ যেন না থাকে: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সুস্পষ্টভাবে বলেছেন ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ