২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে দীপিকা পাড়ুকোন ও রণবীর সিংয়ের ঘর আলো করে আসে মেয়ে দুয়া সিং পাড়ুকোন। এরপর থেকে মেয়ে দুয়াকে নিয়েই ব্যস্ততা গেছে দীপিকার। গুঞ্জন ছিল মাতৃত্বকালীন ছুটি কাটিয়ে দীপিকা পর্দায় ফিরবেন। দক্ষিণী সুপারস্টার প্রভাসের সঙ্গে ‘স্পিরিট’–এর মাধ্যমে বড় পর্দায় ফেরার কথা ছিল। কিন্তু তা আর হচ্ছে না।
শোনা যাচ্ছে, দীপিকা নাকি আর এই ছবির অংশ নন! অর্থাৎ দীপিকাকে নিজের এই সিনেমা থেকে বাদ দিলেন পরিচালক সন্দীপ; দাবি করেন, অতিরিক্ত পারিশ্রমিকের চাহিদা রয়েছে দীপিকার।
ভারতীয় গণমাধ্যমের খবর, দীপিকার অতিরিক্ত পারিশ্রমিক দাবির কারণেই নাকি সন্দীপ এমনটা করেছেন। দীপিকার দাবি ছিল যে তিনি মাত্র ৮ ঘণ্টা কাজ করবেন। এরপরই বিষয়টি জটিল হয়ে ওঠে যখন অভিনেত্রী ছবির লাভের একটা বড় অংশ চেয়ে বসেন। শুধু তাই নয়, দীপিকা তেলুগুতে ডায়ালগ বলতেও অস্বীকার করেন বলে দাবি।
এও বলা হয়, দীপিকা এই ছবির জন্য এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পেতে চলেছিলেন, যা প্রায় ২০ কোটি রুপি বলে জানা গেছে। আর এ রকম সব দাবির কারণেই নাকি সন্দীপ বিরক্ত হয়ে পড়েন এবং দীপিকাকে ছবি থেকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। বলা হচ্ছে যে তিনি এখন নতুন অভিনেত্রীর খোঁজে রয়েছেন।
উল্লেখ্য, এর আগে পিঙ্কভিলার রিপোর্ট এসেছিল যে দীপিকার গর্ভবতী হওয়ার কারণে ছবির শুটিংয়ে দেরি হচ্ছে। ছবির শুটিং নাকি ২০২৪ সালের শেষের দিকেই শুরু হওয়ার কথা ছিল। শুটিংয়ের তারিখ নিয়ে নেওয়ার পরেও দীপিকা ছবিটি সাইন করতে অস্বীকার করেছিলেন। কিন্তু রিপোর্ট অনুযায়ী সন্দীপ আবার নতুন সময়সূচি তৈরি করেছিলেন।