spot_img

পরপর ফ্লপ ৭ ছবি, তবুও হাল ছাড়েননি দক্ষিণী এই নায়িকা

অবশ্যই পরুন

দক্ষিণী সিনেমা থেকে বলিউডে পা রাখার স্বপ্ন অনেকেই দেখেন, কিন্তু সফল হন হাতে গোনা কিছুজন। আর যারা হন, তাদের মধ্যে কেউ কেউ দর্শকের মনে স্থায়ী ছাপ রেখে যান। আজ আমরা কথা বলব এক এমন দক্ষিণী অভিনেত্রীকে নিয়ে যিনি গ্ল্যামার, স্টারডম আর প্রতিভার দিক থেকে কোনো অংশে কম ছিলেন না—তবু বলিউডে খুব একটা সাফল্য পাননি। হ্যাঁ, কথা হচ্ছে পূজা হেগড়েকে নিয়ে।

২০১২ সালে তামিল পরিচালক মাইস্কিনের সুপারহিরো ঘরানার ছবি ‘মুগামুডি’-তে অভিনেতা জিভার বিপরীতে অভিনয় করে সিনেমায় পা রাখেন পূজা। এরপর কিছু বছর তেলুগু সিনেমায় কাজ করে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন, বিশেষ করে ‘ওকা লয়লা কসম‘ ছবিতে নাগা চৈতন্যর বিপরীতে অভিনয় নজর কাড়ে।

২০১৬ সালে হৃতিক রোশনের সঙ্গে ‘মোহেঞ্জোদারো’ ছবি দিয়ে বলিউডে অভিষেক হলেও, বক্স অফিসে ছবিটি সফল হয়নি। তবে ২০১৯ সালে মুক্তি পাওয়া ‘হাউসফুল-৪’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে একমাত্র হিট পান পূজা। এই ছবিটি ২৭৫.৬ কোটি টাকা আয় করে বছরের অন্যতম বড় হিট হয়। তবে এরপর থেকেই শুরু হয় খারাপ সময়।

টানা ৭টি ফ্লপ—‘রাধে শ্যাম’, ‘বিস্ট, আচার্য’, ‘সার্কাস’, কিসি কা ভাই কিসি কি জান, এবং সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত ‘দেবা’, যেখানে তিনি শাহিদ কাপুরের বিপরীতে ছিলেন—সবই আশানুরূপ ব্যবসা করতে ব্যর্থ হয়। ‘দেবা’ ছবিটি মাত্র ৫৯ কোটি টাকাই আয় করে। এত সব ব্যর্থতা সত্ত্বেও, পূজা হেগড়ে এখনো হাল ছাড়েননি। নিজের জায়গা ফিরে পাওয়ার জন্য লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন।

অবশ্য সম্পদের দিক থেকে তিনি যথেষ্ট স্বচ্ছল। বিভিন্ন রিপোর্ট অনুযায়ী, পূজা হেগড়ের নেট ওয়ার্থ বর্তমানে ৪৫ থেকে ৫০ কোটি টাকার মধ্যে।

সর্বশেষ সংবাদ

ঐক্যবদ্ধ থাকতে না পারলে ফ্যাসিস্টরা সুযোগ নেবে: এ্যানি

দেশের প্রত্যেকটি মানুষকে এক এবং ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এর মধ্যে ফাটল ধরানোর কোনও সুযোগ দেয়া যাবে না। ফ্যাসিস্টরা কিন্তু...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ