নাইরোগঙ্গো আগ্নেয়গিরির লাভা উদগীরণে প্রাণ হারালেন কমপক্ষে ১৫ জন। মধ্য আফ্রিকার দেশ কঙ্গোয় দেখা দিয়েছে মানবিক বিপর্যয়।
অগ্ন্যুৎপাত কমে আসায় লোকালয়ে ফিরছেন অনেকেই। ধ্বংসস্তুপের নিচে খুঁজে বেড়াচ্ছেন প্রিয়জনকে।
ইউনিসেফের হিসাব অনুযায়ী ১৭০টির বেশি শিশু নিখোঁজ। পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে দেড় শতাধিক।
সরকারি মুখপাত্রের বিবৃতি অনুসারে, দুর্যোগ থেকে পালানোর সময় গাড়ি দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান কমপক্ষে ৯ জন। বাকি চারজনের মৃত্যু হয়েছে লাভার আগুনে পুড়ে। তারা কারাগারে বন্দি ছিলেন।
গত শনিবার (২২ মে) ফুঁসে ওঠে সুপ্ত আগ্নেয়গিরিটি। জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেয় সীমান্তবর্তী বেশকিছু গ্রাম।
২০০২ সালে শেষবার সক্রিয় হয়েছিলো নাইরোগঙ্গো। সেসময় প্রাণ হারান আড়াইশো মানুষ। গৃহহীন হন এক লাখ ২০ হাজারের বেশি।