নতুন দ্বীপ হিসেবে ভাসানচর পুরোপুরি বাসযোগ্য। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পিস এন্ড কনফ্লিক্ট বিভাগের গবেষণার ফলাফলে এমন দাবি করা হয়েছে।
শনিবার (০৬ মার্চ) দুপুরে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে আয়োজিত সেমিনারে এই গবেষণার ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
গবেষণার মূল লক্ষ্য ছিল রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধা, জীবিকা নিরাপত্তা ও সামাজিক সম্পর্ক এবং তারা কি ধরনের নিরাপত্তা জনিত সমস্যায় বসবাস করছে তা খতিয়ে দেখা।
গবেষণায় বলা হয়েছে, ভাসানচর বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের জন্য একটি নিরাপদ জায়গা। দ্বীপটিতে রোহিঙ্গাদের জন্য আধুনিক সকল সুযোগ-সুবিধা এবং আয় রোজগারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে রয়েছে তাদের উন্নত নিরাপত্তা এবং যাতায়াতের ব্যবস্থা। মানবাধিকার রক্ষার বিষয়টিও সুনিশ্চিত করা হয়েছে বলে গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে।
পাশাপাশি স্থানান্তরিত রোহিঙ্গাদের সুপেয় পানি, নিজ ভাষায় পড়াশোনা এবং সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করার সুপারিশ করেছে গবেষণা সংস্থাটি।