যুদ্ধের উদ্দেশ্য নিয়েই ক্যাপিটল হিলে ঢুকেছিলো ট্রাম্প সমর্থকরা। মঙ্গলবার সিনেট কমিটির শুনানিতে সেসময় দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা দিয়েছেন এমন জবানবন্দি। একই সাথে হামলার পূর্ব-সর্তকতা না থাকার ব্যর্থতা দেন গোয়েন্দা বাহিনীকে।
পার্লামেন্টের সাবেক পুলিশ প্রধান স্টিভেন সান্ড তার বয়ানে জানান, অস্ত্রশস্ত্র, রেডিও এবং বেয়ে ওঠার সব সরঞ্জামাদি নিয়েই এসেছিলো হামলাকারীরা। স্বীকার করেন, বিক্ষোভ সামলানোর মতো সক্ষমতা ছিলো ক্যাপিটল পুলিশের। কিন্তু সেনাবাহিনী স্টাইলের হামলার জন্য ছিলো না প্রস্তুতি।
মার্কিন কংগ্রেসে হামলার পর পদত্যাগ করা ৪ পুলিশ কর্মকর্তার তিনজনকে মঙ্গলবার জবাবদিহিতার মুখোমুখি করা হয়। সবারই বক্তব্য, বারবার ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের কথা বলা হলেও কালক্ষেপণ করেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
৬ জানুয়ারি পার্লামেন্টে যৌথ অধিবেশন চলাকালে হামলা চালায় উন্মত্ত ট্রাম্প সমর্থকরা। যাতে প্রাণ যায় পাঁচজনের; আহত হন দুই শতাধিক পুলিশ সদস্য। দুইশ’র মতো মানুষের নামে করা হয়েছে মামলা।