spot_img

গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের মুখোমুখি চীন

অবশ্যই পরুন

বর্তমান বিশ্বে চীনের উত্থান প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের অনেক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরিস্থিতি তৈরি করেছে। তারমধ্যে প্রধান সিদ্ধান্ত হলো গণতান্ত্রিক, পশ্চিমাপন্থি ও ২ কোটি ৪০ লাখ জনসংখ্যার দ্বীপ তাইওয়ানের ওপর হামলা চালিয়ে তা চীনের কমিউনিস্ট র্টির নিয়ন্ত্রণে আনা হবে কিনা। রয়টার্স।

৭১ বছর ধরে স্ব-শাসিত তাইওয়ানের অস্তিত্ব টিকে আছে চীনের আক্রমণ আমেরিকা দ্বারা প্রতিরোধ করা হবে কিনা তার ওপর। তবে চীনের ধৈর্য্যরে কারণে তাইওয়ান উপকৃতও হয়েছে, কারণ চীনের অন্য পরিকল্পনাও রয়েছে যেগুলোর দ্বারা হয়তো যুদ্ধ এড়ানো সম্ভব।

চীনের সাবেক সর্বোচ্চ নেতা ডেং জিয়াওপিংয়ের সময়কাল থেকে দেশটির নেতারা তাইওয়ানকে অর্থনৈতিকভাবে চীনের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে একত্রিত করতে চাচ্ছেন। চীন তাইওয়ানের জনগণকে স্বায়ত্তশাসন দেওয়ার প্রস্তাবও করেছে যেখানে তারা বেইজিংয়ের অধীনে এক দেশ দুই পদ্ধতির আওতায় থাকবে। তবে গত বছর হংকংয়ের নাগরিক অধিকার ক্ষুন্নের মাধ্যমে তাইওয়ানে এক দেশ দুই পদ্ধতির ধারণা ভেস্তে যায়।

কিন্তু চীন শান্তিপূর্ণ একত্রীকরণের ব্যাপারে ধৈর্য হারিয়ে ফেলছে, আর এ ক্ষেত্রে অধিকতর শীতল হিসাবগুলো সব সময় বড় ভূমিকা রেখেছে। একেবারে মূল কারণ এই যে, চীন তাদের হাত এই ভয়ে দূরে রেখেছে কারণ যুক্তরাষ্ট্রের উদ্ধারকারীরা পৌঁছানো পর্যন্ত তাইওয়ানের সামরিক বাহিনী প্রতিরোধ ধরে রাখতে পারবে।

এ পরিস্থিতির বিষয়ে আমেরিকার অবস্থান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও তার পররাষ্ট্রনীতির সহযোগীদের কাছে সুপরিচিত এবং তারা এ ব্যাপারে আগে থেকেই অভিজ্ঞ। এ জন্যই বাইডেন প্রশাসন অফিস শুরু করার চতুর্থ দিনেই স্টেট ডিপার্টমেন্ট তাইওয়ানের ওপর চীনের সামরিক, অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক পদক্ষেপের সমালোচনা করেছে এবং তাইওয়ানের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ‘পাথরের মতো শক্ত বলে ঘোষণা দিয়েছে।

সর্বশেষ সংবাদ

মহানবী (সা.) রওজা শরিফ জিয়ারতে সৌদি আরবের নতুন নির্দেশনা

এখন থেকে মহানবী মুহাম্মদ (সা.) এর রওজা শরিফ জিয়ারতের জন্য আগাম অনুমতি নিতে হবে বলে জানিয়েছে সৌদি সরকার। দেশটির...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ