spot_img

মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থান: সীমান্তে কোন উত্তেজনা নেই: বিজিবি মহাপরিচালক

অবশ্যই পরুন

মিয়ানমারে সেনা বিদ্রোহের পর জরুরী অবস্থা ঘোষনার প্রক্ষিতে সীমান্তের উদ্ভূত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল মো. সাফিনুল ইসলাম কক্সবাজার সফরে এসেছেন।

এসময় তিনি টেকনাফ সীমান্ত পরিদর্শন করেছেন। শনিবার দিনব্যাপী বাংলাদেশ-মিয়ানমারের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন করেন তিনি।

এ সময় তিনি টেকনাফ সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্টের বিজিবির বর্ডার আউট পোস্টগুলো (বিওপি) পরিদর্শন করেন এবং বিজিবির কর্মকর্তা ও সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করেন।

বিজিবি ডিজির এ সফর প্রসঙ্গে টেকনাফ বিজিবি-২ ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. ফয়সাল হাসান খান শনিবার সন্ধ্যায় টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ বিওপিতে এক সংবাদ সম্মেলনে যোগ দেন।

সংবাদ সম্মেলনে কমান্ডিং অফিসার মো. ফয়সাল হাসান খান জানান, নিয়মিত পরিদর্শনের অংশ হিসেবে টেকনাফ সফর করেছেন বিজিবি মহাপরিচালক। সীমান্তে কর্মরত বিজিবি সদস্যদের মনোবল বৃদ্ধির জন্যই মূলত এ ধরনের সফর করেছেন তিনি।

মিয়ানমারের সেনা অভ্যূত্থান বিষয়ে কমান্ডিং অফিসার বলেন, ‘মিয়ানমারে সম্প্রতি যে অভ্যুত্থানের ঘটনা ঘটেছে তা সেদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে বিজিবির স্বাভাবিক কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। সীমান্তে অতিরিক্ত কোনো বিজিবি সদস্যদেরও মোতায়েন করা হয়নি। বর্তমানে সীমান্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।

কমান্ডিং অফিসার সাংবাদিকদের আরো বলেন, ‘মিয়ানমারের সাম্প্রতিক ঘটনায় সীমান্ত দিয়ে নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের কোনো আশঙ্কা এ মুহূর্তে দেখা দেয়নি। যদি এ রকম শঙ্কা দেখা দেয় তাহলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এদিকে মিয়ানমারে সেনা অভূত্থানের পর সীমান্ত স্থানী জনগণ ও এপার ওপার অবস্থানকারী রোহিঙ্গাদের মাঝে উদ্বেগ উৎকণ্ঠা রয়েছেই।

সর্বশেষ সংবাদ

সশস্ত্রবাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা বাড়লো আরও ৬০ দিন

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও এর ওপরের সমপদমর্যাদার কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ আরো দুই মাস (৬০...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ