spot_img

আজ গণতন্ত্রের বিজয়ের দিন: প্রেসিডেন্ট বাইডেন

অবশ্যই পরুন

চড়াই-উৎরাই পার করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন জো বাইডেন। নির্বাচন নিয়ে কারচুপির অভিযোগ, মামলা এবং সবশেষ যুক্তরাষ্ট্রের পার্লামেন্ট ভবন ক্যাপিটল হিলে ট্রাম্প সমর্থকদের হামলা। এতকিছুর পরও আজ যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন জো বাইডেন। শপথ নেয়ার পর দেয়া অভিষেক ভাষণে মার্কিন যুক্তরাষ্টের নতুন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আজকের দিনকে গণতন্ত্রের বিজয়ের দিন হিসেবে আখ্যায়িত করেন।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেয়া অভিষেক ভাষণে মার্কিনিদের ঐক্যবদ্ধ জাতি হিসেবে উল্লেখ করে বাইডেন বলেন, ‘ক্যাপিটল হিলের ভিত্তি নাড়িয়ে দিয়েছে সহিংসতা। গণতন্ত্র আজ রক্ষা পেয়েছে।’ এছাড়া সকল মার্কিন নাগরিকদের সঙ্গে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র গড়ার ঘোষণা দেন বাইডেন। বিশ্বের সকল দেশের সঙ্গে সম্পর্ক পুনঃস্থাপন করা হবে বলেও উল্লেখ করেন জো বাইডেন।

প্রথম ভাষণে করোনার বিরুদ্ধে লড়াই অব্যাহত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

এর আগে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন জো বাইডেন। স্থানীয় সময় বুধবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল হিলে শপথ বাক্য পাঠ করেন জো বাইডেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বিচারপতি জন বরার্টস জো বাইডেনকে শপথ বাক্য পাঠ করান।

জো বাইডেনের আগে শপথ নেন মার্কিন ইতিহাসে প্রথম নারী, কৃষ্ণাঙ্গ ও এশিয়ান মার্কিন ভাইস-প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। তাকে শপথ পাঠ করান সুপ্রিম কোর্টের বিচারক সোনিয়া সোটামায়ার। হ্যারিসের শপথের আগে ‍আগে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করেন বিখ্যাত মার্কিন সঙ্গীত শিল্পী লেডি গাগা।

অনুষ্ঠানস্থলে হাজির ছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, মিসেল ওবামা, জর্জ এবং লরা বুশ, বিল ক্লিনটন হিলারি,  ক্নিনটনসহ সাবেক প্রেসিডেন্ট ও তাদের স্ত্রীরা।

‘হেল্প মি গড’-প্রেসিডেন্ট বাইডেন 
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। শপথ নিয়েই বললেন- হেল্প মি গড। ইশ্বর আমাকে সাহায্য করুন। এর মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা হলো। তিনি হলেন এ যাবতকালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বয়সী প্রেসিডেন্ট। বাইডেনকে শপথবাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস।

বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি এখন শপথ নিচ্ছেন প্রেসিডেন্ট হিসেবে। এর মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা হলো। তিনি হলেন এ যাবতকালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বয়সী প্রেসিডেন্ট। বাইডেনকে শপথবাক্য পাঠ করাচ্ছেন প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস।

কমালা হ্যারিস ভাইস প্রেসিডেন্ট
কমালা হ্যারিস শপথ বাক্য পাঠ করছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে তিনিই হচ্ছেন প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ ও নারী ভাইস প্রেসিডেন্ট। মঞ্চে সঙ্গীতশিলপী, অভিনেত্রী জেনিফার লোপেজ। পরিবেশন করছেন সঙ্গীত। ন্যাশনাল মলে যুক্তরাষ্ট্রের পতাকার সমুদ্র। চারদিকে টহল দিচ্ছে নিরাপত্তা রক্ষাকারীদের গাড়ি।

প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে কুশল বিনিময়ের পর জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করছেন এ প্রজন্মের বিখ্যাত কণ্ঠশিল্পী লেডি গাগা। গানের তালে তালে ন্যাশনাল মলে যুক্তরাষ্ট্রের পতাকার ঢেউ।

শপথ গ্রহণের আনুষ্ঠানিকতা শুরু
করতালির মধ্য দিয়ে স্বাগত জানানো হচ্ছে নতুন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ফার্স্টলেডি জিল বাইডেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট কমালা হ্যারিসকে ।বাজানো হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীত। শুরু হচ্ছে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। উপস্থিত আছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিদায়ী ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স।  উদ্বোধনী ভাষণ দিচ্ছেন সিনেট সদস্য এমি ক্লুবুচার ।

ক্যাপিটল হিলে বাইডেন, কমালা হ্যারিস 
গির্জায় প্রার্থনাসভা শেষে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিল ভবনে প্রবেশ করেছেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত জো বাইডেন এবং তার স্ত্রী জিল বাইডেন। তাদের পাশাপাশি ক্যাপিটল হিলের সিঁড়ি ভেঙে উপরে উঠে যেতে দেখা গেছে ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত কমালা হ্যারিস ও তার স্বামী এমহফ’কে। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই তাদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হতে যাচ্ছে ক্যাপিটল হিলে।

ক্যাপিটলে আসন গ্রহণ করেছেন সিনেটররা, বাজছে ব্যান্ড 
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটাল হিল থেকে সিনেট নেতাদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে এরই মধ্যে তারা শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে নির্ধারিত আসন গ্রহণ করেছেন। ক্যাপিটাল ভবনের ভেতরে অন্য আইন প্রণেতারা এবং ভিআইপি ব্যক্তিরা যখন প্রবেশ করে আসন গ্রহণ করছেন, তখন সেখানে বাজানো হচ্ছে ব্যান্ড। সাধারণত যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্টের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে ন্যাশনাল মল-এ লাখ লাখ মানুষের সমাবেশ হয়। কিন্তু করোনাভাইরাস মহামারি এবং নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ থাকার কারণে এবার ন্যাশনাল মলে কোন সাধারণ মানুষকে উপস্থিত হতে দেয়া হচ্ছে না। তবে তার পরিবর্তে এই ন্যাশনাল মল সয়লাব হয়ে গেছে যুক্তরাষ্ট্রের পতাকায়। এখানে উল্লেখ্য যে, আর মোটামুটি এক ঘণ্টার মধ্যে এই ক্যাপিটল হিলে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন ডেমোক্রেট জো বাইডেন। এর মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এযাবৎকালের সবচেয়ে বয়সী প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন তিনি।

বাইডেনের সঙ্গে কাজ করতে ১৭ রিপাবলিকানের চিঠি 

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে একত্রে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদের ১৭ সদস্য। টেক্সাসের রিপাবলিকান বেথ ভ্যান দুইনে’র নেতৃত্বে এ চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন অন্য ১৬ প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্যরা হলেন ম্যাডিসন ক্যাথর্ন, বেরি ম্যুর, বারগেস ওয়েনস, মেরিয়ানেত্তি মিলার-মিকস, পিটার মেইজার, অ্যাশলে হিনসন এবং কারলোস এ গিমেনেজ। চিঠিতে তারা ঐক্যবদ্ধ যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বাইডেনের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে বেরিয়ে আসার প্রত্যয় ঘোষণা করেছেন। তারা চিঠিতে লিখেছেন- আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, আমাদেরকে যা কিছু বিভক্ত করেছে তার চেয়ে মার্কিনীদের ঐক্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা আশা করি দলীয় অবস্থান থেকে উপরে উঠে যেতে পারব আমরা এবং যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের জীবনে অর্থপূর্ণ পরিবর্তনে একসাথে কাজ করতে পারব। চিঠিতে তারা আরও উল্লেখ করেন দলীয় অচলাবস্থার কারণে মার্কিনিরা ক্লান্ত। আমেরিকান পরিবার, ওয়ার্কার এবং ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে উভয়পক্ষের নেতারা যেন এই অচলাবস্থা নিরসনে কাজ করতে পারেন সেটাই প্রত্যাশা করে যুক্তরাষ্ট্র।

শপথ নেয়ার আগে গির্জায় বাইডেন দম্পতি: 
শপথ অনুষ্ঠানের আগে ওয়াশিংটন ডিসির একটি গির্জায় অনুষ্ঠিত প্রার্থনা সভায় সস্ত্রীক যোগ দিয়েছেন জো বাইডেন। সেখানে আরো উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেস নেতা সিনেটর মিচ ম্যাককনেল এবং প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি। যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে জো বাইডেন দ্বিতীয় রোমান ক্যাথলিক প্রেসিডেন্ট। তার আগে ছিলেন ডেমোক্র্যাট জন এফ কেনেডি।

ক্লিনটন ও ওবামা দম্পতি পৌঁছেছেন ক্যাপিটলে
নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে অংশ নিতে এরইমধ্যে ক্যাপিটল হিল ভবনে উপস্থিত হয়েছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ও সাবেক ফার্স্টলেডি হিলারি ক্লিনটন। এখানে উল্লেখ, বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের কাছে ২০১৬সালের নির্বাচনে পরাজিত হয়েছিলেন হিলারি।

অবশ্য এ নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র তত্ত্ব আছে। ক্লিনটন দম্পতি উপস্থিত হওয়ার কিছুক্ষণ পরই সেখানে হাজির হয়েছেন আরেক সাবেক প্রেসিডেন্ট দম্পতি। তারা হলেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এবং সাবেক ফার্স্টলেডি মিশেল ওবামা।


বাইডেন ও ফার্স্টলেডির পোশাকের ডিজাইনার মার্কিনি
শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত জো বাইডেনের পরনে থাকবে নেভি ব্লু রংয়ের স্যুট এবং ওভারকোট। এই দু’টি পোশাকের ডিজাইন করেছেন মার্কিন ডিজাইনার রাফ লরেন। বাইডেনের পাশাপাশি অবস্থান করবেন নতুন ফার্স্টলেডি জিল বাইডেন। এ সময় তার পরনে থাকবে সমুদ্রের মতো গাঢ় নীল রঙের পশমী কোট ও সংশ্লিষ্ট ড্রেস। তার পোশাকের ডিজাইন করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের নারী ডিজাইনার আলেকজান্দ্রা ও’নিল । সাবেক ফার্স্টলেডিদের ধারা অনুযায়ী এদিন শপথ গ্রহণের আগে স্মিথসোনিয়ান ডোনেশন দেবেন তিনি।

বাইডেনের টুইট: যুক্তরাষ্ট্রের জন্য আজ নতুন দিন
প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত জো বাইডেন কিছুক্ষণ আগে শপথ গ্রহণের দিনে প্রথম টুইট করেছেন। এতে তিনি বলেছেন- আজ হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এক নতুন দিন । ওদিকে তিন দশকের মধ্যে আজই প্রথমবারের মতো পূর্ণ রোদ্রজ্বল পরিবেশে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জো বাইডেন ও ভাইস প্রেসিডেন্ট কমালা হ্যারিসের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান। কিছুক্ষণ আগে চূড়ান্ত দফায় বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ও ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প ওয়াশিংটন ডিসি ত্যাগ করেন । তাদের যাওয়ার কথা ফ্লোরিডায় মার-এ-লাগোর বাড়িতে।

নতুন প্রেসিডেন্ট ও ফার্স্টলেডির প্রতি ট্রাম্প-মেলানিয়ার চিঠি: 

আর কিছুক্ষণের মধ্যেই হোয়াইট হাউজের প্রবেশ করবেন নতুন  প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ফার্স্টলেডি জিল বাইডেন। তার আগে তাদের উদ্দেশ্যে একটি করে সংক্ষিপ্ত নোট বা চিঠি লিখে এসেছেন বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প। এ বিষয়ে জানেন এমন একটি সূত্র অনলাইন সিএনএনকে এ তথ্য জানিয়েছে। তবে তারা ওই চিঠি হোয়াইট হাউজের কোথায় রেখেছেন অথবা এতে আসলে কি লিখেছেন তা স্পষ্টভাবে জানা যায়নি।

ট্রাম্পের ওয়াশিংটন ত্যাগ
বাংলাদেশ সময় রাত ৮টার দিকে জয়েন্ট বেজ অ্যান্ড্রুজ থেকে ফ্লোরিডার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছেন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ও ফার্স্ট  লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প। এয়ার ফোর্স ওয়ানের একটি বিমানে করে তারা যাত্রা শুরু করেন।

হোয়াইট হাউজ ছাড়লেন ট্রাম্প
হোয়াইট হাউজ ছেড়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। হোয়াইট হাউজ থেকে তিনি জয়েন্ট বেজ অ্যান্ড্রুজে যান। সেখানে প্রেসিডেন্ট হিসেবে সর্বশেষ ভাষণ দেন ট্রাম্প। বলেন, তার সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের অর্জন অনেক। বক্তব্যের শেষ দিকে তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করা অত্যন্ত সম্মানের। বাইডেনের নাম না নিয়েই তিনি নতুন মার্কিন প্রশাসনের সাফল্য কামনা করেন।

সর্বশেষ সংবাদ

কোনো নিরীহ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না নয়: আইজিপি

পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাসমূহ যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ