spot_img

কুষ্টিয়ায় দাফন করা হবে লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীনকে

অবশ্যই পরুন

দেশের কিংবদন্তি লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টা ১৫ মিনিটে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭১ বছর। তিনি স্বামী ও চার সন্তান রেখে গেছেন। পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ফরিদা পারভীনকে কুষ্টিয়ায় দাফন করা হবে।

পরিবারের পক্ষ থেকে শিল্পীর বড় ছেলে ইমাম নিমেরি উপল বলেন, মায়ের শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী কুষ্টিয়ায় পারিবারিক কবরস্থানে তার (ফরিদা পারভীন) বাবা-মায়ের কবরে দাফন করা হবে।

তিনি আরও জানানো হয়েছে, মৃত্যু পরবর্তী আনুষ্ঠানিকতা নিয়ে পারিবারিকভাবে কথা বলছেন তারা। জানাজা দাফনসহ যাবতীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত হলে জানিয়ে দেওয়া হবে।

বলে রাখা যায়, ১৯৫৪ সালে ৩১ ডিসেম্বর নাটোরের সিংড়া থানায় জন্ম নেওয়া ফরিদা পারভীন গানে গানে কাটিয়েছেন ৫৫ বছর। ১৪ বছর বয়সে ১৯৬৮ সালে ফরিদা পারভীনের পেশাদার সংগীতজীবন শুরু হয়।

ক্যারিয়ারের শুরুতে দেশাত্মবোধক গান গাইলেও ফরিদা পারভীনের পরিচয় গড়ে ওঠে লালনকন্যা হিসেবে। তার কণ্ঠে ‘মিলন হবে কত দিনে, ‘অচিন পাখি’ গানগুলো আজও বাঙালির চেতনার অংশ হয়ে আছে।

সংগীতে অবদানের জন্য ১৯৭৮ সালে একুশে পদক পেয়েছেন ফরিদা। জাপান সরকার তাকে কুফুওয়া এশিয়ান কালচারাল পদক দিয়েছে। ফরিদা পারভীন কেবল নিজের গান করেননি; বরং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে লালনের গান শিখিয়েছেন। তার উদ্যোগে গড়ে তোলা হয় অচিন পাখি স্কুল, যেখানে শিশুদের শেখানো হয় গান।

সর্বশেষ সংবাদ

প্রতিটা মুহূর্ত ভয়ে কাটাচ্ছি: সামান্থা

নাগা চৈতন্যের সাথে বিচ্ছেদের পর মানসিক এবং শারীরিক বিপর্যয় কাটিয়ে উঠেছেন দক্ষিণী অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ