spot_img

৩৩ বছরে কতজনকে ক্ষমা করেছেন রাষ্ট্রপতি, জানতে চান হাইকোর্ট

অবশ্যই পরুন

১৯৯১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের জুলাই পর্যন্ত এই ৩৩ বছর সাত মাসে রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে কতজনের কারাদণ্ড মওকুফ, দণ্ড স্থগিত বা কমিয়েছেন, তার তালিকা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (২১ এপ্রিল) বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

আদালতে এদিন রিটের পক্ষে শুনানি করেন রিটকারী আইনজীবী ব্যারিস্টার ওমর ফারুক।

এর আগে, গত ৩৩ বছরে দায়িত্বে থাকা রাষ্ট্রপতিরা কতজনের দণ্ড মওকুফ করেছেন, তা জানতে চেয়ে আইনি নোটিশ দেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ওমর ফারুক।

নোটিশে বলা হয়, ১৯৯১ সাল থেকে চলতি বছরের ৩১ জুলাই পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে কতজন দণ্ড পাওয়া আসামির কারাদণ্ড স্থগিত বা মওকুফ করেছেন, সেই তালিকা ১৫ দিনের মধ্যে দেয়ার অনুরোধ করেন।

নোটিশে আরও বলা হয়– রাষ্ট্রপতি কীভাবে, কোন প্রক্রিয়ায়, কাদের সুপারিশ বা তদবিরে দাগী, ঘৃণীত, কুখ্যাত সাজাপ্রাপ্তদের ক্ষমা করেছেন, তা জানার অধিকার আছে। কয়েক বছর ধরে রাষ্ট্রপতি বহু অপরাধী, হত্যা মামলার দণ্ডপ্রাপ্তদের ক্ষমা করেছেন। রাষ্ট্রপতির ক্ষমা পেয়ে মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবনদণ্ড পাওয়া অপরাধীরা জেল থেকে বেরিয়ে আবার মাফিয়া ডন হিসেবে সমাজে আতঙ্ক ছড়িয়েছে।

তবে সেই নোটিশের জবাব না পেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন ব্যারিস্টার ওমর ফারুক।

রিটে বলা হয়– বিভিন্ন দেশে দূরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত, ভুল বিচারের শিকার ও বিখ্যাত ব্যক্তি; এই তিন ধরনের আসামিকে ক্ষমা করা হয়ে থাকে। কিন্তু বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতি এই তিন ধরনের ব্যক্তির বাইরেও ৪৯ অনুচ্ছেদ বিবেচনায় রাজনৈতিক কারণে বিভিন্ন ব্যক্তিদের ক্ষমা করে থাকেন।

সর্বশেষ সংবাদ

দেশে আবারও স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

দেশের বাজারে আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এক লাফে ভরিতে ৪ হাজার ৭১৩ টাকা...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ