রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কুয়েত এবং বাংলাদেশ দীর্ঘদিনের বন্ধু। এখানে অনেক বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে, এবং হালাল খাবার একটি বড় ক্ষেত্র হতে পারে। বিশ্বব্যাপী হালাল খাবারের বাজার বিশাল। আমি এই উদ্যোগে তরুণদের অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানাই।
তিনি কুয়েতি বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (SEZs) এবং আগামী এপ্রিলের ৭-৯ তারিখে ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য বাংলাদেশ বিনিয়োগ সামিটে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানান।
এসময় তারা কুয়েত থেকে বাংলাদেশে তেল আমদানি বৃদ্ধির পাশাপাশি দেশটির শক্তি চাহিদা পূরণের বিষয়ে আলোচনা করেন। প্রধান উপদেষ্টা কুয়েতকে বাংলাদেশে যৌথ উদ্যোগে তেল শোধনাগার নির্মাণে বিনিয়োগের আহ্বান জানান এবং নবায়নযোগ্য শক্তি প্রকল্পে সহযোগিতা অন্বেষণের জন্যও কুয়েতকে উত্সাহিত করেন।
প্রধান উপদেষ্টা কুয়েতে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকদের, বিশেষ করে নারী শ্রমিকদের জন্য আরও ভালো কাজের পরিবেশ নিশ্চিত করার গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি কুয়েতের সঙ্গে দুই দেশের মধ্যে শক্তিশালী প্রতিরক্ষা সহযোগিতারও প্রশংসা করেন এবং কুয়েতে কর্মরত বাংলাদেশি সামরিক বাহিনীর পেশাদারিত্বের প্রশংসা করেন।