সেই প্রথম আসর থেকেই বিপিএল আর বিতর্ক ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকলেও এবার যেন ছাড়িয়ে গেছে আগের সব কিছু। নানা কর্মকাণ্ডে এই আসর হয়ে উঠেছে গলার কাঁটা। গায়ে সেটেছে ফিক্সিং কলঙ্কও।
গত কয়েক দিন ধরে স্পট ফিক্সিংয়ে ঘটনা নিয়ে তোলপাড় হচ্ছে দেশের ক্রিকেট। অস্বাভাবিক কিছু ঘটনা সামনে রেখে চলছে আলোচনা। বেশ কয়েকজন ক্রিকেটারকে নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।
এমতাবস্থায় ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সত্যানুসন্ধান কমিটি গঠন করে সামনে বাড়লেও বসে নেই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডও। তদন্ত কমিটি তৈরী করেছে তারাও। তিন সদস্যের সেই কমিটির নেতৃত্বে আছেন সাবেক বিচারপতি।
বিপিএলে স্পট ফিক্সিংয়ের খবর ছড়িয়ে পড়ার পর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির কথা জানায় বিসিবি। একটি স্বাধীন কমিটি গঠন করার কথাও জানানো হয়েছিল তখন।
এবার তিন সদস্যের সেই কমিটি প্রকাশ্যে আনলো বিসিবি। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোমবার তাদের নাম জানানো হয়েছে। এই কমিটি প্রধান করা হআপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দারকে।
কমিটির অন্য দুই সদস্যের একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আইনজীবী ডক্টর খালেদ এইচ চৌধুরী।অন্যজন সাবেক ক্রিকেটার শাকিল কাসেম। ২০১৩ সালেও বিসিবির ফিক্সিং নিয়ে করা স্বাধীন তদন্ত কমিটির সদস্য ছিলেন তিনি।