spot_img

শীতের সবজিতে স্বস্তি ফিরলেও চড়া মাছের বাজার

অবশ্যই পরুন

রাজধানীর সবজির বাজারে স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে। শীতকালীন সবজির যোগান বৃদ্ধির সুফল মিলছে বাজারে। ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজিতে পাওয়া যাচ্ছে বেশিরভাগ সবজি। তবে করলা ও টমেটোর কেজি এখনও শতক ছাড়িয়ে। আগামী সপ্তাহে সবজির দাম আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছেন বিক্রেতারা।

এদিকে, আমদানি করা পেঁয়াজের সরবাহ থাকায় দেশি পেঁয়াজের দাম কিছুটা কমেছে। প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকা দরে। আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়। তবে নতুন আলু বাজারে এলেও পুরনো আলুর বাজার উর্ধ্বমূখী। প্রতি কেজি পুরনো আলু ৭৫ টাকা ও নতুন আলু ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

একজন বিক্রেতা বলেন, পুরো পেঁয়াজের বাজার সিন্ডিকেটের হাতে ছিল। এখনও অনেক পেঁয়াজ গুদামে পড়ে রয়েছে। পাতা বের হওয়া পেঁয়াজ এখন যে দামে বিক্রি হচ্ছে, ভালো অবস্থায়ও একইদামে সেই পেঁয়াজ বিক্রি করা যেত। কিন্তু সিন্ডিকেটের কারণে তা পারা যায়নি।

অপরদিকে, ভরা মৌসুম হলেও বাজারে মাছের দাম বেশ চড়া। নদ-নদী, খাল-বিলের মাছে বাজার সয়লাব। তাছাড়া সাগরের মাছের যোগানও সন্তোষজনক। কিন্তু দামে এর প্রভাব পড়নি। মাছের চড়া দামে নাকাল ক্রেতারা। বেশিরভাগ মাছের চড়া দাম ধরে রেখেছেন বিক্রেতারা। চাষের তেলাপিয়া ও পাঙ্গাস প্রতিকেজি দুইশর আশেপাশে পাওয়া গেলেও বেশিরভাগ মাছের জন্য পাঁচশত থেকে ছয়শত টাকা গুনতে হচ্ছে। তাছাড়া চিংড়ি, আইড়, বোয়ালসহ নদ-নদীর মাছ হাজার টাকার ওপর বিক্রি হচ্ছে। দুই হাজার টাকায় মিলছে এককেজি আকারের ইলিশ।

একজন ক্রেতা বলেন, এখন মাছের দাম কমার কথা থাকলেও বাজারে তার চিহ্ন নেই। মাছের দাম আমার বাজেটের চেয়ে বেশি। ফলে মাছ কম কিনে সবজির দিকে ঝুঁকতে হচ্ছে।

সর্বশেষ সংবাদ

বিপদে মৃত্যু কামনা করা কি জায়েজ?

ক্ষণস্থায়ী পৃথিবী মুমিনের জন্য পরীক্ষার হলের মতো। পরকালে সফল হতে অবশ্যই এই পরীক্ষায় সফলকাম হতে হবে। এরপরই মিলবে কাঙ্ক্ষিত...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ