spot_img

মহামারিতেও বক্স অফিস কাঁপাচ্ছে ‘গডজিলা ভার্সেস কং’

অবশ্যই পরুন

গত বছর করোনা আবহে বেশিরভাগ সিনেমাই মুক্তি পায়নি। বছরের বেশিরভাগ সময়ই সিনেমা হল, মাল্টিপ্লেক্সগুলি বন্ধ ছিল। ওটিটি প্ল্যাটফর্মে কয়েকটি সিনেমা মুক্তি পেলেও সিনেমা হল বা মাল্টিপ্লেক্সে গিয়ে সিনেমা দেখার আনন্দ আলাদা। আর সেই ধারাবাহিকতায় দর্শকদের আবারো হল মুখী করলো ‘গডজিলা ভার্সেস কং’।

২০১৫ সালের অক্টোবর মাসে জানা গিয়েছিল একপর্দায় ধরা দিতে চলেছে কিং কং আর গডজিলা। এরপর ছয় বছরের অপেক্ষা। ২৪ মার্চ মুক্তি পেয়েছে ছবিটি। এখন পর্যন্ত ১২১.৮ মিলিয়ন ডলার আয় করে মহামারিতে মুক্তি পাওয়া সবচেয়ে বেশি আয়কারী সিনেমার তালিকায় শীর্ষে আছে ‘গডজিলা ভার্সের কং’।

এর আগে মহামারীতে মুক্তি পাওয়া সিনেমাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আয় করেছিল ক্রিস্টোফার নোলানের ‘টেনেট।’ ৫৩ মিলিয়ন ডলার আয় করেছিল সিনেমাটি। কিংকং ও গডজিলা চরিত্র দুটি সিনেপ্রেমীদের খুব প্রিয়। তাই একসঙ্গে তাদের আবির্ভাব নিয়ে দর্শকদের আগ্রহ প্রবল।

শেষবার পর্দায় এই দুই চরিত্রের টক্কর দেখা গিয়েছিল ১৯৬৩ সালে ইশিরো হোন্ডার ছবিতে। সেই ছবিতে যথেচ্ছ ধ্বংসলীলা চালিয়েছিল এই দুই দানব। এবার ধ্বংসলীলার পরিমাণ আরও অনেক বেশি। চলচ্চিত্র শিল্পে প্রযুক্তিগত উন্নতি কী পরিমাণে হয়েছে, সেটা এই ছবি দেখে বোঝা যায়। প্রথম কং ছিল স্টপ-মোশন ফিগারিন। প্রথম গডজিলা ছিল রাবার স্যুট পরিহিত একজন মানুষ। তারপর ভিস্যুয়াল এফেক্টসে আমূল পরিবর্তন এসেছে। যার প্রমাণ পাওয়া যায় সিনেমাতে।

২০২০ সালের ২৯ মে সিনেমাটি সারা বিশ্বের প্রেক্ষাগৃহে একসঙ্গে মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে পিছিয়ে গেছে মুক্তি।

গডজিলা ও কিংকং, এই দুই চরিত্রের সংঘাত নিয়েই ছবির চিত্রনাট্য। মানুষের চক্রান্তের শিকার হতে চলেছে অসম শক্তিধর এই দুই প্রাণী। গডজিলা ভার্সেস কং এ অভিনয় করেছেন আলেকজান্ডার স্কার্সগার্ড, মিলি ববি ব্রাউন, রেবেকা হল, ব্রায়ান তিরি হেনরি, শান ওগুরি, এইজা গঞ্জালেজ, জুলিয়ান ডেনিসন, কাইল চ্যান্ডলার ও ডেমিয়ান বিখির।

সর্বশেষ সংবাদ

‘নেইমারকে চাই না, আমাদের ক্লাব কোনো হাসপাতাল নয়’

২০১৭ সালে রেকর্ড ট্রান্সফার ফি-তে বার্সেলোনা থেকে পিএসজিতে পাড়ি জমান নেইমার। ২০২৩ সালে ক্লাবটি যখন ছাড়েন, তখন ভিন্ন ভিন্ন...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ