বুধবার সকাল নয়টা থেকে চট্টগ্রামে নগরীর ১৫টি কেন্দ্রে শুরু হয় টিকা কার্যক্রম। নির্ধারিত সময়ের আগেই টিকা নিতে কেন্দ্রগুলোতে ভিড় করছেন আগ্রহীরা। যারা অনলাইনে নিবন্ধন করতে পারছেন না তারা কেন্দ্রে গিয়ে তাৎক্ষণিক নিবন্ধন করে নিচ্ছেন করোনা টিকা।
টিকা কার্যক্রমের চতুর্থদিনে খুলনায় বেড়েছে আগ্রহী মানুষের সংখ্যা। ৪০টি কেন্দ্রে মঙ্গলবার টিকা নেন তিন হাজার ৩১৫ জন। যা প্রথমদিনের তুলনায় চারগুণ বেশি।
সাধারণ মানুষদের করোনার টিকা নিতে উদ্বুদ্ধ করতে বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকা নেন সংসদ সদস্য পঙ্কজ দেবনাথ। এ সময় উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতাদের পাশাপাশি টিকা নিতে নিবন্ধন করেন সাধারণ মানুষও।
চতুর্থ দিনে সিলেটের টিকাদান কেন্দ্রগুলোতে উপচে পড়া ভিড়। সকাল থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে টিকা নেন নিবন্ধনকারীরা। নিবন্ধনের জন্য নগরভবনে সাধারণ মানুষের জন্য স্থাপন করা হয়েছে তিনটি নিবন্ধন বুথ। তবে সচেতনতা না থাকায় কেন্দ্রগুলোতে নিম্ন আয়ের মানুষের উপস্থিতি একদমই দেখা যায়নি।
রাজশাহীতে প্রতিদিনই বাড়ছে করোনার টিকা নিতে আগ্রহীদের সংখ্যা। বেশি সংখ্যক মানুষের চাপ সামলাতে হাসপাতালে বুথের সংখ্যা বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
টিকা নিয়ে নানা ধরনের ভীতি আর উৎকণ্ঠা কাটিয়ে রংপুরে প্রতিদিনই বাড়ছে নিবন্ধনকারীর সংখ্যা। নির্দিষ্ট কেন্দ্রে সুশৃঙ্খলভাবে চলে টিকা কার্যক্রম।
ময়মনসিংহে টিকা গ্রহণ করে স্বস্তি প্রকাশ করছেন টিকা নিতে আসা সর্বস্তরের মানুষ। কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া না থাকায় সবাইকে টিকা নেয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন টিকা গ্রহণকারীরা।