সামরিক নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মিয়ানমারে বিক্ষোভ

অবশ্যই পরুন

সেনা শাসকের নিষেধাজ্ঞার পরও মঙ্গলবার (০৯ ফেব্রুয়ারি) সর্ববৃহৎ বিক্ষোভ বের করেছেন সামরিক অভ্যুত্থানের বিরোধীরা। এক দশকেরও বেশি সময় পর দেশটিতে এমন বিক্ষোভ দেখা গেলো।

তারা সেনা শাসকের নাইট কারফিউ এবং রাস্তা বন্ধের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে অহিংস আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এ সময় রাজধানী ইয়াঙ্গুনে বিক্ষোভকারীদের দমাতে পুলিশকে জলকামান ব্যবহার করতে দেখা যায়। খবর- রয়র্টাস।

গত ১ ফেব্রুয়ারি সেনা অভ্যুত্থান ঘটিয়ে অং সান সু চিসহ দেশটির শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাদের বন্দী এবং সেনাবাহিনীর ক্ষমতা দখলের পর থেকে দেশটির লাখো নাগরিক বিক্ষোভ শুরু করেন। সোমবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিক্ষোভকারীদের ওপর জলকামান ব্যবহার করে পুলিশ। এদিন বিক্ষোভে বৌদ্ধভিক্ষুরাও যোগ দেন।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ব্যক্তিরা নানা ধরনের লেখা সম্বলিত ব্যানার ও প্ল্যাকার্ড বহন করছেন। এসব ব্যানার-প্ল্যাকার্ড লেখা রয়েছে ‘আমাদের নেতাদের মুক্তি দাও’, ‘আমাদের ভোটারদের সম্মান দেখাও’, ‘গণতন্ত্র রক্ষা করো’, ‘সেনা অভ্যুত্থান প্রত্যাখ্যান করো’, ‘স্বৈরতন্ত্রকে “না” বলো’ প্রভৃতি।

বিক্ষোভকারীরা মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চির ছবি নিয়ে বিক্ষোভে অংশ নিচ্ছেন। তারা লাল রঙের পোশাক পরে আন্দোলন করছেন। সু চির ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) পতাকার রং লাল।

এদিকে সোমবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া এ ভাষণে শিগগিরই নতুন নির্বাচন আয়োজন করে বিজয়ী দলের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন দেশটির বর্তমান শাসক ও সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইং।

সর্বশেষ সংবাদ

রাজনৈতিক নেতৃত্বের পরিবর্তনেও সঙ্গে থাকার বার্তা জাপানের

রাজনৈতিক নেতৃত্বের পরিবর্তন হলেও বাংলাদেশের সঙ্গে জাপান কাজ চালিয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি। রোববার (২৪...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ