spot_img

মুখের কথায়ই নয়, বাস্তবেও মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হতে হবে : ইরান

অবশ্যই পরুন

ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনি বলেছেন, ইরান কেবল তখনি পরমাণু সমঝোতায় দেওয়া প্রতিশ্রুতিগুলো পরিপূর্ণভাবে মানতে শুরু করবে যখন আমেরিকা বাস্তবে সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেবে। শুধু মুখে বললে বা কাগজে লিখে রাখলে হবে না। রবিবার দেশটির বিমান বাহিনী ও অ্যারোস্পেস ডিভিশনের কমান্ডার ও পাইলটদের এক সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি। -পার্সটুডেa

আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনি আরও বলেন, ১৯৭৯ সালের এই দিনে (ফার্সি ১৯ বাহমান) ইমাম খোমেনী (রহ.)’র প্রতি বিমান বাহিনীর একাংশের ঐতিহাসিক আনুগত্য ইসলামী বিপ্লব বিজয়ের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। ওই ঘটনা অনেকের জন্যই বিস্ময়কর ছিল। ওই দিনের ঘটনায় প্রমাণিত হয় আমেরিকা হিসাব-নিকাশে ভুল করেছে। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা বলেন, আমেরিকায় সম্প্রতি ঘটে যাওয়া লজ্জাজনক ঘটনাবলী ও ট্রাম্পের পতনের মধ্য দিয়ে দেশটির সম্মান ও শক্তির পতন এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে তাদের শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ার বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে। তিনি পরমাণু সমঝোতা ও নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে মার্কিন ও ইউরোপীয় নেতাদের নানা বক্তব্যের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, আমেরিকা ও ইউরোপ কোনো ধরণের শর্ত আরোপের অধিকার রাখে না। কারণ, তারা পরমাণু সমঝোতায় প্রতিশ্রুতি দিয়ে সেগুলো লঙ্ঘন করেছেন।

এখন যে পক্ষ শর্ত আরোপ করতে পারে সেটা হলো ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরান। কারণ, ইসলামী ইরান প্রতিশ্রুতি দিয়ে তা রক্ষা করেছে। আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনি বলেন, ইরান কেবল তখনি পরমাণু সমঝোতায় দেওয়া প্রতিশ্রুতিগুলো পরিপূর্ণভাবে মানতে শুরু করবে যখন আমেরিকা মুখে বা কাগজে নয় বরং বাস্তবে সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেবে। বাস্তবে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হয়েছে কিনা সেটাও পরীক্ষা করে দেখবে ইরান। এটাই হলো ইসলামী ইরানের চূড়ান্ত ও অলঙ্ঘনীয় নীতি। এ বিষয়ে দেশের সব কর্মকর্তা একমত। কেউ এই নীতি লঙ্ঘন করবে না।

সর্বশেষ সংবাদ

অন্তরঙ্গ দৃশ্যে অভিনয়, কটাক্ষের শিকার রুক্মিণী

ওপার বাংলা ভারতের কলকাতা, অভিনেত্রী রুক্মিণী মৈত্র পর্দায় ফিরছেন বিনোদিনী হিসেবে। সেই ছবি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চলছিল। আবার...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ