সেরাম ইন্সটিটিউট সমন্বিত অক্সফোর্ড-এস্ট্রোজেনেকা’র ভ্যাকসিন রপ্তানিতে বাধা নেই ভারতের। তবে নিজেদের ব্যবহারের পর প্রতিষ্ঠানটি আর কতোটা ভ্যকসিন উৎপাদন করতে পারে তার ওপর নির্ভর করছে রপ্তানি। ফলে বাংলাদেশ কবে এ টিকা পাবে, তা এখনই সুনির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দ্বোরাইস্বামী।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান দ্বোরাইস্বামী।
ভারতীয় হাই কমিশনার বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন এ ভ্যাকসিনটি মানবতার জন্য। আমাদের নিজেদের জনগণের বাইরে এটির ব্যবহারে সবচেয়ে বেশি প্রাধ্যান্য দেয়া হবে আমাদের প্রতিবেশি দেশকে। এর চেয়ে বেশি কি নিশ্চয়তা দেয়া যায়, আমার জানা নেই। বাংলাদেশ কবে এ টিকা পাবে, তা এখনই সুনির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না।
বিক্রম দ্বোরাইস্বামী বলেন, ভ্যাকসিন উৎপাদন কেবল শুরু হয়েছে। ভারত সরকার ভ্যাকসিন শুধু জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে। নিজেদের ব্যবহারের পর সেরাম কতটা ভ্যাকসিন উৎপাদন করতে পারে তার ওপর নির্ভর করছে রপ্তানি। আগে নিজেদের চাহিদা মিটিয়ে তারপরই ভ্যাকসিন রপ্তানি করা হবে।
সেরাম ইন্সটিটিউট সমন্বিত অক্সফোর্ড-এস্ট্রোজেনেকা’র ভ্যাকসিন রপ্তানিতে বাংলাদেশসহ প্রতিবেশি রাষ্ট্রগুলো গুরুত্ব পাবে বলেও জানান ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দ্বোরাইস্বামী।