spot_img

জাতীয় অধ্যাপক হলেন তিন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ

অবশ্যই পরুন

তিনজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এ খবর জানানো হয়। আগামী ৫ বছরের জন্য তাদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

নিয়োগপ্রাপ্ত জাতীয় অধ্যাপকরা হলেন- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও ইমেরিটাস অধ্যাপক আলমগীর মোহাম্মদ সিরাজুদ্দীন, ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (বারডেম) সভাপতি এ কে আজাদ খান এবং বাংলাদেশ গ্যাস্ট্রোএনটারোলজি সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক মাহমুদ হাসান।

‘জাতীয় অধ্যাপক’ বাংলাদেশের বিশেষ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা যা বাংলাদেশ সরকার কতৃর্ক শিক্ষা, জ্ঞান-বিজ্ঞান ও গবেষণার জন্যে দেশের বিশিষ্ট পণ্ডিত, চিন্তাবিদ এবং শিক্ষকগণকে প্রদান করা হয়। ১৯৭৫ সাল থেকে এই সম্মাননা প্রবর্তিত হয়। সাধারণত পাঁচ বছর মেয়াদের জন্যে কোনো ব্যক্তি জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্তি পেয়ে থাকেন, তবে ক্ষেত্রবিশেষে দীর্ঘতর মেয়াদের জন্যেও পুনর্নিয়োগ দেওয়া হয়।

বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ১৯৭৫ সালের ১৭ মার্চ জাতীয় অধ্যাপক পদে তিন জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়। তারা হলেন- অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন এবং কাজী মোতাহার হোসেন । ১৯৯৪ সালে প্রথম নারী অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় সুফিয়া আহমেদকে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়, অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের একাধিক মন্ত্রী এবং সাবেক জাতীয় অধ্যাপকদের নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় অধ্যাপক নির্ধারণ কমিটি গঠন করা হয়। এ কমিটি জাতীয় অধ্যাপকের নিয়োগ দিয়ে থাকে। শিক্ষামন্ত্রী কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। এই কমিটির সিদ্ধান্ত ও মনোনয়ন অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশক্রমে রাষ্ট্রপতি এই নিয়োগ সম্পন্ন করেন।

যারা জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ পান তারা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন থেকে মাসিক হারে ভাতা পেয়ে থাকেন। জাতীয় অধ্যাপকরা সরকারের অনুমতি নিয়ে বিদেশে যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভ্রাম্যমাণ অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করতে পারেন। তবে জাতীয় অধ্যাপক পদে থাকাকালীন তারা অন্য কোনো বেতনভুক্ত চাকরি করতে পারেন না।

সর্বশেষ সংবাদ

কোনো নিরীহ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না নয়: আইজিপি

পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেছেন, ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে দায়ের করা মামলাসমূহ যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো...

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ