নেপালের রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারী বললেন, অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে এগিয়ে যাবে নেপাল ও বাংলাদেশ। বাংলাদেশ-নেপাল দু’দেশই চায় নিজ দেশের জনগণের জীবনমান উন্নত করতে। অংশীদারীত্বের ভিত্তিতে কাজ করে সেই সাফল্য অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন অনুষ্ঠানের ষষ্ঠ দিনের অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন নেপালের রাষ্ট্রপতি।
জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে, সোমবার, ‘বাংলার মাটি আমার মাটি’ থিমে ষষ্ঠ দিনের আয়োজনে সম্মানিত অতিথি হিসেবে যোগ দেন নেপালের এই প্রথম নারী রাষ্ট্রপতি। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত রয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে বিদ্যা দেবী ভাণ্ডারী অনুষ্ঠানস্থলে এলে তাকে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর ছোট কন্যা শেখ রেহানা।
পরে নিজ বক্তব্যে নেপালের রাষ্ট্রপতি বলেন, বাংলাদেশ-নেপালের সম্পর্ক শুরু থেকেই অত্যন্ত নিবিড়৷ বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে যে অগ্রগতি ও সাফল্য অর্জন করেছে তা একটি দৃষ্টান্ত। এমন দৃষ্টান্ত কোথাও দেখা যায় না। ভৌগলিক কারনে বাংলাদেশ ও নেপালের সংস্কৃতির মধ্যে অনেক মিল আছে, যা আরো সম্পর্ককে আরো দৃঢ় করে।