স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (উন্নয়ন ও পরিকেল্পনা) অধ্যাপক মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেছেন, ভ্যাকসিন কিভাবে দেয়া হবে এবং কারা পাবেন সে বিষয় নিয়ে কাজ চলছে। ভ্যাকসিন দেয়ার পর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলে কিভাবে ম্যানেজ করা হবে তা নিয়েও কাজ করা হচ্ছে।
শনিবার বিএমএ ভবনে বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স আয়োজিত ‘কোভিড-১৯ টিকা ব্যবস্থাপনা ক্লোন প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। মীরজাদী অনলাইনের মাধ্যমে এ সভায় যুক্ত ছিলেন। তিনি জানান, টিকা দেয়ার আগে অনলাইনে নিবন্ধন করা হবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাকোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান বলেন, ভ্যাকসিন দিতে গিয়ে সমাজে যেনো কারো মধ্যে বঞ্ছনার অনুভূতি না হয়। ভ্যাকসিন বন্টনে বৈষম্য সৃষ্টি না করার ওপর জোর দেন তিনি। এই অধ্যাপক আরও বলেন, ভ্যাকসিন পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়াতে হবে। গবেষণা এবং স্থানীয়ভাবে উদ্ভাবনের সম্ভবণা বাড়াতে হবে।
জনস্বাস্থ্যবিদ ডা. আবু জামিল ফয়সাল বলেন, ভ্যাকসিন কারা নেবে এবং কারা নেবে না- সেটা নিয়ে গবেষণা করতে হবে। এছাড়া শুধু এক জায়গা থেকে নয়, অন্যান্য জায়গা থেকেও ভ্যাকসিন আনতে হবে। তৃতীয় কোন ট্রায়ালের সুযোগ সৃষ্টি করে ভ্যাকসিন সরবরাহ বাড়াতে হবে।